Home Page

Selltoearn.com Latest Offer
Offer Id: 926
Company Name: Habib Electro Mart & ICT Center
Contact No.: 01823660266 / 01920325316
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: GAZIPUR
Offer Title: Click for details

Offer Details: ভর্তি চলছে !.............. ভর্তি চলছে !!................. ভর্তি চলছে !!!

হাবিব আইটি এন্ড ইংলিশ সলিউশন সেন্টার

সাহেব বাজার, কালিয়াকৈর, গাজীপুর
মোবাইল নং - 01823660266/01920325316
কোর্স ফিচার:
1. স্পোকেন ইংলিশ এন্ড জেনারেল ইংলিশ (সকল শ্রেণী)
2. মাইক্রোসফ্ট অফিস এন্ড কম্পিউটার ফান্ডামেন্টালস্
3. গ্রাফিক ডিজাইন এন্ড ওয়েব ডিজাইন
4. এসইও, ফ্রিল্যান্সিং এন্ড আউটসোর্সিং
5. ভিডিও এডিটিং, এনিমেশন এন্ড মাল্টিমিডিয়া
6. ক্যাডেট কোচিং, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং ও চাকুরীর কোচিং
7. অটো ক্যাড 2ডি ও 3ডি এবং ডাটাবেজ প্রোগ্রামিং
8. জন্ম সনদের আবেদন ও সংশোধন করা হয়
9. ভোটার আইডির আবেদন ও সংশোধন করা হয়
10. অনলাইনের যাবতীয় কাজের পাশাপাশি আইটি, ইলেক্ট্রিক্যালস্, ইলেক্ট্রনিক্স, হার্ড
ওয়্যার ও সফ্টওয়্যারের প্রোডাক্ট বিক্রয় করা হয়।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
মোবাইল নং - 01823660266/01920325316
ই-মেইল: selltoearn.com@gmail.com
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 922
Company Name: Habib IT & English Solution Center
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: GAZIPUR
Offer Title: Click for details

Offer Details: ইংরেজি ও কম্পিউটার শেখানো হয় !!!
ঠিকানা: সাহেব বাজার, কালিয়াকৈর, গাজীপুর।
মোবাইল নং: 01823-660266, 01920-325316
বিস্তারিত আরও জানতে ভিজিট করুন: Web & FB/Selltoearn.com
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 920
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

হতাশা বা মানসিক অবসাদ কি ? বর্তমানে এই কঠিন পরিস্থিতে হতাশা থেকে নিজেকে কিভাবে মুক্ত রাখবেন ?

হতাশা বা মানসিক অবসাদ কি ? বর্তমানে এই কঠিন পরিস্থিতে হতাশা থেকে নিজেকে কিভাবে মুক্ত রাখবেন ?

হতাশা শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ হল হত+আশা = হতাশা। অর্থাৎ প্রত্যাশিত কোন কিছু হতে যে বিপরীত বা হত আশার পুন:জন্ম হয় তাই হতাশা। মানুষ অনেক ক্ষেত্র হতে হতাশাগ্রস্ত হয়। ব্যাপক প্রাপ্তির আশায় বুক বেধে মানুষ যখন নিরাশ হয় তখন সে বরই অসহায় হয়ে পরে। আর হতাশার পরিমান যখন সর্বোচ্চ অবস্থায় অবস্থিত হয় তখন মানুষ এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার ইচ্ছা ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলে আর তখনই সে ঘটায় মারাত্মক দুর্ঘটনা এমনকি হতে পারে আত্মহত্যা যা আমাদের কারোও ক্ষেত্রে কাম্য নয়। মনিষিগণ বলে থাকেন “আপনি কখনই হতাশ হবেন না; মনে রাখবেন আজ হয়তো আকাশে অনেক মেঘ, কাল কোন সূর্য্যের অস্তিত্ব দেখা যাবে না কিন্তু অবশ্যই এমনও একটি দিন আসবে যে দিন আকাশে কোন মেঘ থাকবে না এবং সূর্য্য দেখা যাবে খুব ভালভাবে”

হতাশা নামক এই ব্যাধির সবচেয়ে প্রধান প্রতিষেধক হল নিজেকে সব সময় কোন কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত রাখা।

প্রতিটি মানুষের জীবনে উথ্যান পতন রয়েছে। যে জীবনে ঝুঁকি, প্রত্যাশা, অপ্রাপ্তি, ব্যর্থতা, পরাজয় নেই সে জীবনে সাফল্যের মধ্যে প্রকৃত সুখ নেই।

হতাশা বা মানসিক অবসাদ বা depression এই প্রত্যেকটি শব্দ একটি শব্দের সমার্থক শব্দ যা কিনা যেকারো জীবনে বিনা অনুমতিতে এসে তার জীবন এর রং পাল্টে দিয়ে যায়। করোনা মহামারীর মত হতাশাও এক ধরণের মহামারীর মত হয়ে ছড়িয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশে। পত্রিকার পাতা খুললে এমন কোন দিন পাওয়া দুষ্কর যেদিন হতাশায় পরে মানুষ আত্নহত্যা করে নি!!

এই হতাশায় ভুগতে দেখা যায় আজকাল স্কুল ও কলেজের ছেলেমেয়েদের, কিন্তু তাদের কিসের হতাশা যাদের জীবনের শুরুই এখনও হয়নি?

কি এই হতাশা? (What is depression?) কি কারণে মানুষ হতাশায় পরে? কি করে বোঝতে পারবো কেউ হতাশায় আছে? কি এমন হয় যে মানুষ হতাশায় ডুবে এত গুরুত্বপূর্ণ একটা জীবন ত্যাগ করতেও কুন্ঠিত বোধ করে না? যদিও সে জানে যে তার আর এই পৃথিবীতে ফিরে আসার কোন সুযোগ নেই। এর থেকে মুক্তির কি উপায়?হতাশাকে যদি বইয়ের ভাষায় সংজ্ঞায়িত করি তাহলে দাঁড়ায়, কোন কিছুর ইচ্ছেপূরণ না হলে বা কাজের আশানুরূপ ফল না পেলে যে মানসিক অবসাদের সৃষ্টি হয় তাই হলো হতাশা। মানুষের তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব না হলে হাল ছেড়ে দেয়ার প্রবণতা-ই হতাশার লক্ষণ।

হতাশা একটি মানবিক অনুভূতি যার মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি কখনও মানসিক বিপর্যয় সৃষ্টি করে যার ফলাফল সরূপ সে তার জীবন শেষ করে দেয় বা অনেক সময় অনেক অনাকাংখিত ঘটনা ঘটে থাকে। বর্তমান সময়ে মানুষ নানা কারণে হতাশায় পড়ে থাকে। আমরা সকলেই এক বীভৎস সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, যা থেকে চাইলে রাতারাতি উৎরানো সম্ভব না৷ এই কারণে অনেকেরই চাকরী চলে গেছে, আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) তথ্যমতে, বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি।

নিম্নে হতাশার কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো;
১.বিশাল সংখ্যক বেকার মানুষদের নতুন কর্মসংস্থান না পাওয়ার হতাশা,
২.নতুন চাকরী প্রার্থীদের চাকরী পরীক্ষা না দিতে পারার হতাশা,
৩.ছেলমেয়েদের মোবাইল ফোন কিনে না দেওয়ার হতাশা,
৪.টিকটক ভিডিও গেমস না খেলতে দেওয়ার হতাশা,
৫.উচ্চাকাঙ্ক্ষা,
৬.প্রেমে ব্যর্থ হওয়া,
৭.নুতন চাকরি শুরু করা,
৮.নতুন কোনো স্কুলে যাওয়া, বা শিক্ষা জীবন শেষ করা,
৯.বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বা বিবাহ বিচ্ছেদ ইত্যাদি নানান কারনে মানুষ হতাশ হয়ে থাকে।

এই হতাশা এক ধরণের সামাজিক অবক্ষয়। যার ফলে ব্যক্তি একা ক্ষতিগ্রস্থ হোন না, সাথে তার পরিবারও সামাজিক লোকলজ্জার মুখে পড়েন। তবে সকল সময় শুধু ব্যক্তি একা দোষী থাকেন না, কখনো পরিবারও সমান ভাবে এই হতাশার পিছনে দায়ী থাকেন। কখনও পরিবারের অতিউচ্চ চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হয়েও মানুষ এই হতাশা নামক সমস্যার মুখে পড়ে।

কী কী লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবো কেউ হতাশাগ্রস্থ?

একজন হতাশাগ্রস্থ মানুষের মাঝে নিম্ন লিখিত সিমটমগুলো দেখা যায়;
১। যারা হতাশায় থাকে তাদের মেজাজ সাধারণত খিটখিটে হয়ে যাওয়া।
২। একজনের রাগ অন্য জনের উপর মেটায় কারণ তারা অন্যমনস্ক থাকে সাধারণত।
৩। মন খারাপ করে বসে থাকা।
৪। সবসময় উদাসীন থাকা।
৫। অতিরিক্ত চা কিংবা কফি খাবে।
৬। সবসময় মন খারাপ থাকা।
৭। কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলা।
৮। নিজেকে মূল্যহীন ভাবা
৯। কথা বলতে তাড়াহুড়ো করা ইত্যাদি

এখন প্রশ্ন হলো হতাশায় পড়লে কি করবো? যাতে জীবন নাশের মত ঘটনা থেকে বেঁচে থাকা যায়? বা অন্য মানুষকেই বা আমরা কি উপদেশ দিতে পারি? হতাশা কাটানোর নানান ধরণের উপায় আছে।

নিম্নে ১১ ধরণের উপায়ের কথা উল্লেখ করা হলো যা কিনা আপনার হতাশা কাটানোর ঔষধ হতে পারে;

১.বই পড়াঃ

বই পড়া একটা ভালও মাধ্যম হতে পারে হতাশা কাটানোর। আপনি বিভিন্ন ধরণের বই যেমনঃ উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনি কিংবা সাইন্স ফিকশন ইত্যাদি বই পড়তে পারেন। আবার সফলতার কিংবা ব্যর্থতার বইও পড়তে পারেন। এতে করে আপনি যখন বই পড়বেন নতুন কিছু জানার সাথে সাথে আপনি চরিত্রগুলো ভিতরে ঢুকে যাবেন যা কিনা আপনার সাময়িকভাবে হতাশা কাটানোর সহায়ক হতে পারে।

২.গান শুনাঃ

গান শোনাও একটি চমৎকার মাধ্যম হতে পারে হতাশা কাটানোর। বিভিন্ন ধরণের গান যেমনঃ কষ্টের গান, সুখের গান অথবা দেশাত্নবোধক গান শুনতে পারেন। যখন আপনার মুড অফ থাকে তখন গান শুনলে আপনার মুড সুইং হয় আপনি আলাদা একটা জগৎ এ থাকেন যা কিনা আপনাকে হতাশা থেকে দূরে রাখে। আপনার খেয়াল অন্যদিকে থাকে।

৩.নতুন পরিবেশে ঘুরে আসাঃ

যদি আপনার অনেক ওয়ার্কলোড থাকে বা কোন কারণে মন খারাপ অথবা আপনার কোন কাজেই মন বসছে না তাহলে সাময়িকভাবে সময় নিয়ে কোথাও থেকে ঘুরে আসতে পারেন। ফ্রেশ এয়ার আপনার মন ও শরীরের জন্যে খুবিই উপকারী, সাথে সাথে নতুন জায়গা নতুন কিছু শিখার মাধ্যম। আপনার কাছের কেউ যার সাথে কমফোরটেবল কাছে কিংবা দূরে কোথাও থেকে ঘুরে আসলে তা আপনাকে হতাশা থেকে মুক্তি দিবে।

৪. মেডিটেশন করাঃ

মেডিটেশন মানে হচ্ছে আপনি বর্তমানে যা আছে ভুলে কোন একটা স্পেসিফিক বিষয়ে কনসেনট্রেট করা অর্থাৎ আপনি আলাদা কিছুতে বেশি মনোযোগী হয়ে যাবেন যার ফলে আপনি হতাশা থেকে দূরে থাকবেন। মেডিটেশন শুধুমাত্র আপনাকে মনোযোগী করে তোলবে না। প্রতিদিন মেডিটেশন করা ব্যক্তি কাজের প্রতি অধ্যাবসায়ি, ধৈর্য্যশীল ও সংযোমি হয়। এটা অনেকটা একের ভেতর দশ টাইপের। প্রতিদিন মেডিটেশন আপনাকে অনেক কিছু দিবে।

৫.বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়াঃ

বন্ধু একটা বেস্ট মাধ্যম হতে পারে আপনার হতাশা কাটানোর জন্যে। ভাল বন্ধু অনেকটা ঘরের পিলারের মত। তারা সময়ে ও অসময়ে আপনার পাশে সব সময় থাকবে। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিলে, তাদের সাথে খোশগল্পে মেতে থাকলে, হাসাহাসি করলে আপনার মাইন্ড অনেক রিলাক্স হয় যা আপনাকে হতাশা থেকে দূরে রাখে।

৬. ইসলামিক গজল শোনা ও বই পড়াঃ

ইসলামিক অনেক গজল আছে যেগুলো শুনলে মন অনেক হালকা হয়ে যায়। আবার অনেক বই আছে হতাশা থাকে রিকোভার করার যা পড়লে আপনার হতাশা দূর হয়ে যাবে। হতাশা থেকে মুক্তি পেতে একটা দোয়া আছে আপনি চাইলে তা পড়তে পারেন। দোয়াটি নিম্নরূপ; উচ্চারণঃ ইয়া- হাইয়ু ইয়া- ক্বাইয়ূ-মু বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ। অর্থঃ ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই।’[ তিরমিজি, মুসতাদরেকে হাকেম, মিশকাত ]

৭. ডাক্রারের কাছে যাওয়া বা কাছের কারও কাছে সমস্যার কথা খুলে বলাঃ

অনেক সময় কথা চেপে রাখা থেকে প্রেশার বেড়ে যায়, এমনকি প্রচন্ড রকমের হতাশায় মানুষ সাময়িক স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলে ফলে উল্টা পাল্টা কথা বলে। তাই চরম পর্যায়ে যাওয়ার আগে ভাল কোন সাইকায়েট্রিস্ট দেখাতে পারেন, যার কাছে আপনি সব কথা খুলে বলতে পারবেন। তারপর ওই ডাক্তার আপনাকে একটা ভাল সমাধানের পথ দেখাবে। অথবা আপনার কাছের কেউ যার কাছে আপনি সব কথা শেয়ার করেন, যে আপনাকে একটা ভাল সমাধানের পথ দেখাবে তার কাছে সব সমস্যার কথা খুলে বলুন। তবে এমন কাউকে না বলাই উত্তম যে কিনা সমাধান দেওয়ার বদলে মজা নিবে।

৮. নিয়মিত খেলাধুলা করাঃ

নিয়মিত খেলাধুলা শরীর ও মন উভয়কেই ভাল রাখে। আপনি হতাশায় থাকলে, নিয়মিত খেলাধুলা করতে পারেন যাকিনা আপনাকে নতুন কিছুতে নিজেকে মত্ত রাখার মাধ্যমে হতাশা থাকে দূরে রাখবে। খেলাধুলা এক ধরণের মেডিসিন হিসেবে কাজ করে বিষন্নতার জন্যে।

৯. সবসময় নিজেকে ব্যস্ত রাখাঃ

কথায় আছে অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা। আপনি যখন অলস থাকবেন তখন নানান রকম হতাশার চিন্তা মাতায় ঘুরে। তাই আপনি নানান ধরণের কাজের মাধ্যমে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন। ঘরের কাজ করতে পারেন, বিভিন্ন ধরণের শিক্ষনীয় মুভি দেখতে পারেন যার ফলে আপনি ব্যস্ত থাকবেন আর হতাশা আপনার কাছ থেকে দূরে থাকবে।

১০. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোঃ

অনেক সময় ব্যস্ততায় পড়ে, মানসিক অবসাদ থেকে কিংবা অতিরিক্ত টেনশন থেকে ঠিক মত ঘুম আসে না, ফলে সারাক্ষণ মেজাজ খিটখিট হয়ে থাকে। আর এই ঘুম না আসা থেকে মানসিক এক ধরণের অবসাদের তৈরী হয় যাকিনা হতাশার কারণ। ডাক্তারের হিসেব অনুযায়ী একজন মানুষের দৈনিক ৮-৯ ঘন্টা ঘুমানোর প্রয়োজন। তাই পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবেও আপনার হতাশা তৈরী হতে পারে।

১১. গাছ লাগাতে পারেনঃ

পরিবেশ মানুষের মন পরিবর্তনের একটা বড় মাধ্যম। হতাশা থেকে মুক্তি পেতে আপনি আপনার বাড়ির পাশে কিংবা বাড়ির ছাদে গাছ লাগাতে পারেন। যা কিনা আপনাকে ব্যস্ত রাখার পাশাপাশি আপনাকে সতেজ রাখবে আর যদি শাকসবজি লাগান তাহলে তা আপনার খাদ্যেরও একটা মাধ্যম হয়।

পরিশেষে…

ইংরেজীতে একটা কথা আছে "দ্যা শো মাস্ট গো অন" অর্থাৎ আপনার যাই হোক না কেন জীবনের এই যুদ্ধে আপনাকে লড়ে যেতে হবে। আপনি হেরে গেলেন তো অন্য কারও জিতার সম্ভাবনা বেড়ে গেল, অন্য কেউ আপনার জায়গা দখল করে নিল। হতাশায় পড়ে জীবন নাশ বা থেমে থাকা কোনও উপায় হতে পারে না। যাই হোক না কেন আপনাকে হতাশ হওয়া চলবে না। মনে রাখবেন আলেকজ্যান্ডার ছয়বার হারার পর সপ্তম বারে জয়ী হয়েছিল, মুকেশ আম্বানি রাতারাতি বড়লোক হয় নি, সুপারস্টার হওয়ার জন্যে শাহরুখকে কত রাত রাস্তার পাশে কাটাতে হয়েছে!!, এভারেস্ট জয়ের জন্যে এডমন্ড হিলারি কে অনেক ব্যর্থতার মধ্যদিয়ে যেতে হয়েছিল! কিন্তু তারা কি হতাশ হয়ে জীবন শেষ করে দিয়েছে? নাকি থেমে গিয়েছিল? যদি থেমে যেত, তাহলে কি তারা আজকে আমার আপনার আইডল হতে পারতো? হতাশা সবার জীবনেই আসে কিন্তু সবাই ভেঙ্গে পড়ে না তখন আপনাকে দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে উঠে দাড়াতে হবে। সব কিছুই আপনার কাছে এক নতুন সম্ভাবনা হয়ে আসবে আপনাকে শুধু সঠিক পথ সঠিক সময়ে খুঁজে নিতে হবে। তাহলেই আপনি সফল হবেন, ইন শা আল্লাহ।


Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 918
Company Name: Selltoearn.com & Urnisha Jaman Mohona
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

পর্দানশীল নারী | কর্ম ক্ষেত্রে পর্দানশীল নারীর বৈষম্য ||

পর্দানশীল নারী | কর্ম ক্ষেত্রে পর্দানশীল নারীর বৈষম্য ||

প্রথমেই সকলের কাছ থেকে ক্ষমা ও সালাম নিয়ে নিচ্ছি এই জন্য যে, নিচের লেখায় যদি কারও মনে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে এই আর্টিকেলটি পড়ার সময়। যদিও আর্টিকেলটির উদ্দেশ্য হল সামাজিক ও অথনৈতিক সচেতনতা।

শুরুর কথা:

যার যার ধর্ম তার তার কাছে বড়। পৃথিবীতে শীর্ষ কয়েক ধরনের ধর্ম রয়েছে যেমন: ইসলাম, খ্রিষ্ঠান, হিন্দু, ইহুদী, বোদ্ধ ইত্যাদি। আল্লাহর নিকট হতে প্রাপ্ত ১০৪ খানা আসমানি কিতাবের মধ্যে বড় চার খানা কিতাব হল তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ও সর্বশেষ চুড়ান্ত আসমানি কিতাব হল কোরআন শরীফ। আর পবিত্র কোরআন শরীফ নাজিল হয় আমাদের প্রিয় নবী হজরত মোহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহি অসাল্লাম এর উপর। আর এই কোরআন শরীফ নাজীল হয়েছে সমগ্র মানব জাতীর জন্য এবং সকল ধর্মালম্বিদের জন্য যার কথা কোরানে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে।আর কোরআন ও মহানবী হযরত (সাঃ) এর হাদীসের অনুসারীদের বলা হয় মুসলিম। যে সলক ব্যক্তি এটা মনে প্রানে বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এবং হযরত মুহাম্দদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তারা হলেন মুসলিম।আর একজন সংসম্পূর্ণ মুসলিমের দায়িত্ব ও কর্তব্য হল আল্লাহর নাজিলকৃত প্রবিত্র কোরআন এবং নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর হাদীসের অনুসারে তার সমগ্র জীবন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অতিবাহিত করা।

পৃথিবীর জীবন হল ক্ষণস্থায়ী আর আখিরাতে জীবন হল অসীম ও অনন্ত। পৃথিবীর জীবন হল আখিরাতের জন্য একটি পরীক্ষা। তাই এই জীবনে কোরআন ও হাদীসের আলোকে জীবন যাপন করা আমাদের সকলের জন্য বাধ্যতামূলক।আমাদের ৫ ওয়াক্ত নামা পড়া বাধ্যতামূলক যা না পড়লে গুনা হবে। আর এই গুনার জন্য অনন্ত কাল দোযখের আগুনে পুড়তে হবে। এটা যেনেও আমরা নামাজ কাজা করে থাকি। এছাড়াও আমরা মনে অজান্তে, জেনে না জেনে অথবা অবচেতনেও অনেক পাপ কাজ করে থাকি। যেমন: ইসলামিক নিয়ম অনুসারে পুরুষদের দারি রাখতে হবে এটি নবীজির সুন্নত যা তিনি করতে বলে গিয়েছেন। পায়ের টাকনার ওপরে কাপড় রাখতে হবে (পুরুষদের)। মহিলাদের পর্দানশীল হতে হবে। অর্থাৎ তাদের লজ্জাস্থানের সুষ্ঠু হেফাজত করতে হবে। সুদ, ঘোষ, হারাম খাবার খাওয়া যাবে না। অন্যায়ভাবে কারও উপর জুলুম করা যাবে না।

বাংলাদেশ নয় শুধুমাত্র পৃথিবীতে এমনও অনেক স্থান রয়েছে যেখানে যদি পুরুষদের দারি রাখতে দেয়া না হয় কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে তবে এই সকল বলিষ্ঠ পুরুষগণ সেই কোম্পানিতে চাকুরিতো দূরের কথা সেই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ধারের কাছেও ভিরে না। আবার দেশে কিছু কিছু বাধ্যতামূলক প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে নিয়মিত ক্লিন শেভ দিতে হয়। এটা তাদের অফিসিয়াল পলিসি হতে পার। কিন্ত আমার কথা হল যে কাজের জন্য আমাকে পরকালে শাস্তি পেতে হবে সেই কাজ আমি কখনই করবো না। এমনকি যদি দিন মজুরের কাজও যদি হয় তাই করবো তবুও ইসলামের দেখানো পথ ব্যাতিত অন্য কোন পথের নিকট নিজের ব্যক্তিত্বকে বিসর্জন দেব না।

ঠিক তেমনি যদি এমন হয় মহিলাদের পর্দানশীল না হয়ে পশ্চিমা কালচার ফলো করে কাস্টমার আকর্ষণের জন্য পর্দাহীনভাবে কাজ করতে আমি মনে করি মুসলিম হয়ে ঐ সলক প্রতিষ্ঠানে কাজ করারই প্রয়োজন নেই। নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, পর্দানশীলতা, সুন্নতি লেবাজে যে সকল প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানী যদি বাধা বিপত্তির কারণ হয়ে দাড়ায় তবে বুঝতে হবে ইহকালে ক্ষণিকের সুখ পাবেন কিন্ত পরকালে অনন্ত সময় কাটাতে হবে দোযখের যন্ত্রণাকে সাথী করে। আরও একটু বলছি যে শুধু বাংলাদেশ নয় সমগ্র পৃথিবীতে সকল প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিই খারাপ নয়। এর মধ্যে ভাল কোম্পানিও রয়েছে যেখানে ইসলামের সম্পূর্ণ বিধি বিধান অনুসারে সকল কার্য পরিচালনা করা হয়। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেছেন যদি অন্যায় দেখ হবে হাত দ্বারা তার প্রতিবাদ কর; যদি তা না পার তবে মুখ দ্বার থামানোর চেষ্টা করা আর যদি তাও না পার সেখান থেকে সরে গিয়ে তার প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন কর। এই কথার মানে হল আপনি যদি চাকুরীপ্রার্থী হন আর পুরো কোম্পানির অন্যায়ের প্রতিবাদ যদি আপনি না করতে পারেন তবে অন্তত তার প্রতি মনে মনে নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবং তার কাছ থেকে নিজেকে সড়িয়ে নিন।

এবার আসা যাক একটি মুসলিম দেশ হয়েও বাংলাদেশে কর্পোরেটে নারীদের পর্দানশীলতার ক্ষেত্রে কেমন বৈষম্যের স্বীকার হতে হয় ??

বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ । এখানে বসবাস করেন অনেক ধর্মের মানুষ যার মধ্যে ৯০ শতাংশ মানুষই মুসলিম। সেই সুবাধে এই দেশে ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য যতটা সম্ভব সফলতার উচ্চ স্থানে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে সব রকম সুযোগ সুবিধা দেওয়াটাই কাম্য। কিন্তু সেই তুলনায় কয়েকটা পেশা ছাড়া পর্দানশীল নারীরা তেমন কোনো সুযোগ পাচ্ছে না। এটি একটি মুসলিম দেশ হওয়া সত্বেও এখানে পর্দানশীল নারীদের প্রতি শ্রদ্ধার বিষয়টি সবার মুখের কথার মধ্যেই শুধু বিদ্যমান থাকে। প্রফেশনাল জীবনে কয়েকটা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অধিকাংশ কর্পোরেটে পর্দানশীল নারীদের তুচ্ছ মনে করে। কারন তাদের জন্য পর্দার মধ্যে থাকা নারীরা সেকেলে, কোনো স্মার্টনেস বা পারসোনালিটি পর্দানশীল নারীদের মধ্যে নেই। এসব ধারনাই মূলত পোষন করে থাকেন। তবে দিনশেষে তাদেরই ঘরের মা, বোন, স্ত্রীদের পর্দানশীল হওয়ার উপদেশ দেন।

কিভাবে পর্দানশীল নারীদের বঞ্চিত করা হচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ??

আমাদের সমাজে সবাই যার যার নিজ ধর্ম, সংস্কৃতি, আচার-অনুষ্ঠানের সহিত জীবন যাপন করছে। কিন্তু এসব কিছুর মধ্যে বঞ্চিত হচ্ছে পর্দানশীল নারীরা। তাদের জন্য বর্ধিত রয়েছে মাদরাসায় শিক্ষকতা, বাসায় টিউশনি করা, বাসায় বসে সেলাইয়ের কাজ করা তালিম দেওয়া, যা খুবই সীমিত। তাদের উপার্জনের স্থান এটুকুর মধ্যেই কেন বিদ্যমান থাকবে। তাদের কাছে উচ্চ পদে যাওয়ার মতো যোগ্যতা, সার্টিফিকেট থাকা সত্বেও কোনো পর্দানশীল নারীদের সেল্স ডিপার্টমেন্টে নিয়োগ দেওয়া হয়না, মার্কেটিং প্রসেস এর যেকোনো কাজই পর্দানশীল নারীদের দিয়ে করানো হয় না, ব্যবসায় সংক্রান্ত কোনো মিটিং বা কনফারেন্স কক্ষে পর্দার সহিত কোনো প্রেজেন্টেশন করতে দেওয়া হয়না। কোনো কর্পোরেট ফাংশন, পার্টী বা অনুষ্ঠানে তাদেরকে ব্যবসায় সম্পর্কিত বক্তব্য রাখার সুযোগ দেওয়া হয় না।

বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গুলো কিভাবে চাকুরি প্রত্যাশিত পর্দানশীল নারীদের অবহেলা করে ??

যারা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গুলো সম্পর্কে ধারনা রেখেছে তাদের মধ্যে কম বেশি সবাই জানে যে অফিসিয়াল কোনো কাজে পর্দানশীল নারীদের নিয়োগ দেওয়া হয় না। তাদের নিয়োগ পত্রের মধ্যে উল্লেখ করা থাকে যে সুন্দর, স্মার্ট, ফরমাল ড্রেস যেমন.. প্যান্ট, শার্ট, কোর্ট পরিধানে অভ্যস্থ, নিজেকে ক্লায়েন্টদের সম্মুখে উপস্থাপন করতে পারবে এমন কেউ আগ্রহী থাকলে চাকুরিতে আবেদন করতে পারবে। তবে সব প্রতিষ্ঠানে ফরমাল ড্রেসের কথা উল্লেখ না থাকলেও পর্দানশীল নারী বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানই নিয়োগ দেন না। কারন বাংলাদেশের ৯৯ - ১০০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পর্দানশীল নারীদের নিয়োগ দেওয়ার মতো মন-মানসিকতা নেই আর কখনও তৈরিও হয়নি। তবে বোঝার অপেক্ষা রাখে না যে বাংলাদেশের মানুষরা ইসলাম ধর্মের সংস্কৃতি, নীতির বিরুদ্ধে। অবহেলা করা হয় গোটা মুসলিম জাতিকে, মুসলমান নারীদেরকে, যে সমাজ মুসলিমদের সাধুবাদ জানায় তাদের আদব-কায়দার, এবং

নারীদের পর্দার সহিত জীবন যাপন করার জ্ঞান দেন। সেই সমাজই অফিসিয়াল কাজে মেয়েদের প্যান্ট, শার্ট পরায় বেপর্দা হতে বাধ্য করে। অর্থ উপার্জনের তাগিদে মেয়েরা বেপর্দা হয়ে কাজতো করে কিন্তু নাছোড়বান্দা সমাজ সেই নারীদের চাল-চলনে দোষ দেখায়। বেপর্দা হওয়ার কারন খোঁজে। কতটা জটিল আমাদের সমাজ ব্যবস্থা পর্দানশীল নারীদের প্রতি। আর যদি প্রতিষ্ঠান গুলোতে প্রশ্ন করা হয় যে কেনো পর্দানশীল নারীদের নিয়োগ দেওয়া হয় না, তখন তাদের কাছে থেকে শুনতে হয় যে, কাস্টোমার বা ক্লায়েন্টদের সামনে নিজেকে উপস্থাপন না করতে পারলে তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আকর্ষীত হয় না। ফলে যে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা ক্লায়েন্টদের আকর্ষন করতে পারে তারা লাভবান হয়। এমনকি বিদেশ থেকে কোনো ভিসিটর আসলে তাদের মতো করে উপস্থাপন না হলে বিভিন্ন প্রযেক্ট ব্যবসায়ীক ডিল অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে চলে যায়। এসব প্রশ্নের সমাধানকল্পে উত্তর.. যা সম্পূর্ন ভুল একটি ধারনা।

বাংলাদেশের (মুসলিম দেশের) প্রতিষ্ঠান হয়ে কেন বিদেশি কালচার অনুসরন করতে হবে?? বিদেশে যারা বসবাস করেন তারা কি কখনো অন্যদের কালচার অনুসরণ করার মাধ্যমে সফলতা অর্জন করে... একেবারেই নয়। বরং সবাই নিজের দেশের সর্বচ্চোটাকে তুলে ধরার চেষ্ঠা করে। ক্লায়েন্ট বা কাস্টোমার দের যদি আকর্ষণ করাতে হয় তাহলে প্রতিষ্কানের পন্যকে আকর্ষীত করা উচিত। মানুষদের বা মানুষের পরিধানকৃত পোষাককে নয়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গুলোতে কি পর্দানশীল পরিবারের সদস্যরা পন্য ক্রয় করতে যান না ??

যদি পর্দানশীল পরিবারের সদস্যদের কাছে পন্য বিক্রয় করতে সমস্যা না থাকে তাহলে যে কর্মচারী পন্য বিক্রয় করবে সে কেন পর্দানশীল হতে পারবে না ?? কি পরিধান করে আছে সেটা বড় বিষয় নয় আপনার পন্য কেমন, কি নিয়ে আপনি ব্যবসায় করছেন, পন্যের মান উন্নত কি না সেটাই প্রকৃত আকর্ষন ।

পর্দানশীল নারীদের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে ??

আমাদের দেশ, সমাজ, সমাজ ব্যবস্থা, নিয়ম-নীতি এবং যারা এসব নিয়ম-নীতি তৈরি করেছেন তারাই পর্দানশীল নারীদের বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক কার্যকলাপে বাধা সৃষ্টি করছে। যদিও পর্দানশীল নারীদের বিরুদ্ধে সবার মতামত একরকম নয়। তবে বিভিন্ন স্থানে এর প্রচুর বিরোধিতা রয়েছে। আর তার সবচেয়ে বড় উদাহারন হচ্ছে... বড় বড় কিছু প্রতিষ্ঠান, প্রফেসনাল জায়গায়, অফিসিয়াল কার্যকলাপে, বিভিন্ন ব্যবসায়ে, শীর্ষে স্থান নেওয়া কিছু কোম্পানিতে। এসব স্থানে প্রাধান্য পায় বিদেশি সংস্কৃতি ধারনকৃত ব্যক্তিরা। তাদের পরিধানকৃত ফরমাল..

প্যান্ট, শার্ট, কোর্ট ইত্যাদি। যেখানে ইসলাম ধর্মের সংস্কৃতিকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত সেখানে রয়েছে অবহেলা। অপরদিকে বাংলাদেশের মতোই এমন অনেক মুসলিম দেশ রয়েছে যারা ইসলাম ধর্মের সংস্কৃতিকে অনুসরন করেই বিভিন্ন কর্মকান্ডে সফলতা অর্জন করছে যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পর্দানশীল নারীরা। পর্দার মধ্যে থেকে তারা অফিসে যাচ্ছে, অফিসিয়াল কাজ কর্মে নিজেদের যুক্ত রাখছে কিন্তু ইসলামিক শিক্ষার সীমার মধ্যে থেকে। অন্যান্য মুসলিম দেশের নারীদের যদি এমন সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে তাহলে বাংলাদেশর পর্দানশীল নারীদের জন্য এই সুযোগ দেওয়া হবে না কেন। অন্যান্য দেশে যদি মুসলিমদের সংস্কৃতিকে ধরে রেখে পর্দানশীল নারীদের সাবলম্বী হওয়ার সুযোগ থাকে। তাহলে বাংলাদেশে এমন সুযোগ প্রতিটা পর্দানশীল নারীদের জন্য দেওয়া উচিত। অন্য দেশের সংস্কৃতিকে ধরে রেখে কি হবে যদি নিজের দেশের সংস্কৃতিকে সম্মানের সহিত অন্য দেশের কাছে উপস্থাপন না করা যায়। প্রতিটা দেশের ভিন্নতার যেমন কিছু নির্দিষ্ট চিহ্ন বা প্রতীক থাকে ঠিক তেমনি সংস্কৃতির ভিন্নতা বোঝার সুবিধার্থে ভিন্ন ও নতুনত্ব কিছু পদক্ষেপ বাংলাদেশকে নতুন রুপে উপস্থাপন করবে।

কেন পর্দানশীল নারীদের সুযোগ দেওয়া উচিত ???

বাংলাদেশের এমন অনেক পরিবার রয়েছে যেই পরিবারে কোনো পুরুষ উপার্জনক্ষম ব্যক্তি নেই এমনকি পরিবারের মহিলা সদস্যরাও পর্দানশীল। সেক্ষেত্রে তাদের বাহিরে বের হয়ে উপার্জন করা ছাড়া কোনো উপায় থাকেনা। তারা যখন কোনো চাকুরির খোঁজে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাজ চায় তখন তাদের কোনো কাজ দেওয়া হয় না। আর যদিও কাজ দেওয়া হয় সেগুলো হয় : পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ, জিনিসপত্র ধোয়ার কাজ, ইত্যাদি এসব কাজ করে পরিবারের খরচ চালানো দুঃসাধ্য হয়ে পরে। এমন অনেক পর্দানশীল নারীরা আছেন যারা রাস্তায় মানুষের ধারে ভিক্ষে করে যা আমরা সচরাচর দেখে থাকি। তাই তাদের ভালো ও সুস্থ জীবন যাপন করার সুবিধার্থে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করার সুযোগ দেওয়া অতীব জরুরি। যখন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন পরিবারের পর্দানশীল নারীরা নিয়োগ প্রাপ্ত হবে তখন অনায়াসে দেশের দারিদ্রতা হ্রাস পাবে।

যদি পর্দানশীল নারীদের চাকুরি দেওয়া হয় তাহলে কী তারা অন্যান্য নারী ও পুরুষদের সাথে সাচ্ছ্যন্দে কাজ করতে পারবে ??

পর্দানশীল নারীরা যদি সমাজে বসবাসরত প্রতিটি মানুষের সাথে বসবাস করতে পারে, নিজেদের সংযত রেখে জীবন বৃত্তান্ত প্রতিটি পদক্ষেপ অতিক্রম করতে পারে। তাহলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার তারনা তাদেরকে কাজ করতে আগ্রহী করে তুলবে, এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ সুন্দর করার তাগিদ ও ইচ্ছা শক্তি তাদের মধ্যে বিরাজমান থাকলে অবশ্যই যেকোনো পরিবেশে পরিস্থিতিকে নিজেদের মানিয়ে নিয়ে সাচ্ছ্যন্দে কাজ করতে পারবে।

পর্দানশীল নারীরা কী অফিসিয়াল যেকোনো কাজ করতে সক্ষম ??

নারীরা যদি পরিবার, সংসারের পাশাপাশি চাকুরি করতে পারে। তাহলে তারা অবশ্যই পর্দানশীল অবস্থায় অফিসিয়াল যেকোনো কাজ করতে পারবে যদি তাদের মধ্যে কাজটি করার জন্য দৃঢ় মনোবল থাকে। পর্দানশীল নারীরা অন্যান্য নারীদের মতোই। অন্যান্য নারী ও পর্দানশীল নারীদের মধ্যে পার্থক্য শুধু পোষাকে। তাই পর্দাহীন নারীরা যেভাবে কাজ করতে পারে। পর্দানশীল নারীরাও ঠিক সেভাবেই কাজ করতে পারবে যদি তারা সুযোগ পায়। কারণ অফিসিয়াল কাজ গুলো করার জন্য যা যা প্রয়োজন যেমন : প্রয়োজনীয় যোগ্যতা, দ্রুত কাজ বোঝা ও করার মতো ক্ষমতা, কাজটাকে ভালো ভাবে উপস্থাপন করা, প্রয়োজনে কাজের গতি বারানো, যত বেশি সম্ভব কাজ সম্পর্কে ধারনা বৃদ্ধি করা, কম্পিউটার সম্পর্কে অভিজ্ঞ থাকা ইত্যাদি এসবই অফিসিয়াল কাজ করতে সাহায্য করে যা চাইলেই পর্দানশীল নারীরা করতে পারে।

পর্দানশীল নারীদের মেধাকে বিকশিত করার জন্য কি করণীয়??

❏ অন্যান্য নারীদের মতো পর্দানশীল নারীদেরও বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গুলোতে চাকুরি প্রদান করা।
❏ শোরুমে অন্যান্য কর্মীদের মতোই প্রাধান্য দেওয়া
❏ চাকুরি দেওয়া হলে পর্দাহীন হতে বাধ্য না করা।
❏ প্রয়োজন হলে চাকুরিরত সকল মুসলিম নারীদের জন্য ফরমাল ড্রেস কোড হিসেবে বোরখা, হিজাব, নেকাব প্রতিষ্ঠান থেকে তৈরি করে দেওয়া।
❏ যদি যোগ্যতা থাকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ধর্ম বিষয়ক শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া।
❏ সম্মানের সহিত তাদের সম্বোধন করা।

বাংলাদেশে পর্দানশীল নারীদের যদি তাদের মেধাকে বিকশিত করার সুযোগ দেওয়া হয় তাহলে কী অর্থায়নে বা দারিদ্রতায় কোনো পরিবর্তন আসতে পারে ??

অবশ্যই পর্দানশীল নারীদের মেধা বিকশিত করার সুযোগ দেওয়া হলে বাংলাদেশের দারিদ্রতা অনেকটা কমে আসবে। কারন এমন অনেক পরিবার আছে যেখানে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি মৃত্যুবরন করেছেন, অনেকে অসুস্থতায় শয্যায়ীত অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছেন, অনেকের পরিবারে বৃদ্ধ বাবা মার ভরোনপোষনের দায়িত্ব তার পর্দানশীল মেয়ের উপর। সে অবস্থায় মাদরাসায় শিক্ষকতা, বাসা বাড়িতে টিউশনি, সেলাইয়ের কাজ করে কতটুকুই বা উপার্জন করা যায়। সেক্ষেত্রে যদি পর্দানশীল
মেয়েরা তাদের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে কোনো অফিসিয়াল কাজে, সেল্স ডিপার্টমেন্টে, রিসিপশনিস্টে, বড় বড় ব্যবসায়ীক প্রতিষ্টানে, নাম করা কোম্পানীতে পর্দার সহিত কাজ করার সুযোগ পায় তাহলে তারা সাবলম্বী হয়ে উঠবে। পর্দানশীল হওয়ার জন্য চাকুরি না পাওয়া অবস্থা থেকে যখন তারা মুক্তি পাবে তখন তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে তারা আপ্রান চেষ্টা করবে তাদের দরিদ্র অবস্থা থেকে উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে।

❏ ফলে অন্য কারো উপর তাদের নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হবে না।
❏ কেউ তাদের তুচ্ছ, তাচ্ছিল্য বা অবহেলা করবে না।
❏ তাদের প্রতি মানুষের ব্যবহার, মন্দ দৃষ্টিভঙ্গি, খারাপ মন-মানসিকতা পরিবর্তন হবে।
❏ দেশের মানুষের চিন্তা-ভাবনা উন্নত হবে সেই সাথে দেশেরও উন্নতি সাধন হবে। ❏ অর্থায়নে পরিবর্তন আসবে, দেশের আয় বৃদ্ধি পাবে। পর্দানশীল নারীদের মধ্যে ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি বিদ্যমান থাকে তাই তারা যেকোনো কাজ করলে সেখানে মানবিকতা, মূল্যবোধ, সততা, সৎ ইচ্ছা, প্রবল চেষ্টা বিদ্যমান রেখে যেকোনো কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করবে। যদিও এটা সবার ক্ষেত্রে নয় কেননা সব পর্দানশীল নারীদের চিন্তা-ভাবনা এক রকম হয়না। যেমনটা অন্যান্য যেকোনো ব্যক্তি একে অন্যের থেকে ভিন্ন ও

ভিন্ন চিন্তা ও মন-মানসিকতার অধিকারী। সেক্ষেত্রে আমাদের উচিত মন্দ চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি, খারাপ আচরন নিজে থেকে পরিবর্তন করা। একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা রাখা ও বিশ্বাস স্থাপন করা। দেশের প্রতিটা মানুষ একে অন্যের সাহায্যে এগিয়ে আসবে, দেশের মানুষের হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাবে, সেই দিন বাংলাদেশ সহ বাংলাদেশের মানুষরাও প্রকৃত অর্থে ডিজিটাল হবে। এমনকি দারিদ্রতাও হ্রাস পাবে।

উপসংহার...

আমরা বাংলাদেশের মানুষরা যদি চেষ্টা করি দেশের উন্নয়নের জন্য পর্দানশীল নারীদের কর্মস্থলে নিয়ে আসার কর্মক্ষেত্রে তাদের পাশে দারানোর, তাহলে খুব সহজেই বাংলাদেশের দারিদ্রতা হ্রাস পাবে। এমনকি যেকোনো প্রতিষ্ঠান চাইলেই পর্দানশীল নারীদের জীবন যাপন সহজ করার ক্ষেত্রে তাদের বিভিন্ন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত করে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে পারে। পর্দানশীল
নারীদের জন্য হিজাব, নেকাব, বোরখাই হতে পারে সবচেয়ে সুন্দর, মার্জিত, ফরমাল ড্রেস। ফলে বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের সহযোগিতায় দেশটি ক্রমশ নতুনত্বের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবে। পরিধানকৃত পোষাক নয় মেধাই হোক প্রকৃত লক্ষ্য যার মধ্যে থাকবে না কোনো ভেদাভেদ। সবাই সমান অধিকারের সাথে আপন করে নিবে দেশের সকল সংস্কৃতিকে । প্রাধান্য দেওয়া হবে সকল অবহেলিত ব্যক্তিদের। কেউ আর অনাহারে অন্যের উপর নির্ভর করে দিন অতিবাহিত করবে না।


Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 917
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

বিনোদনের পাশাপাশি শিক্ষাঅর্জন করার অভিনব ব্যবস্থা করলো বিবিসি । বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এআর কি ? ঘরে বসে উপভোগ করুন 3D আকারে প্রদর্শিত পৃথিবীর সকল বিষ্ময়কর স্থাপনা ও প্রতিকৃতি ।

বিনোদনের পাশাপাশি শিক্ষাঅর্জন করার অভিনব ব্যবস্থা করলো বিবিসি । বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এআর কি ? ঘরে বসে উপভোগ করুন 3D আকারে প্রদর্শিত পৃথিবীর সকল বিষ্ময়কর স্থাপনা ও প্রতিকৃতি ।

আপনার স্মার্ট ফোনের প্লে স্টোরে গিয়ে এই লেখা দিয়ে সার্চ করুন: bbc civilisations ar

যে এ্যাপসটি পাবেন তা ইনস্টল করুন আপনার মোবাইলে। আর তার পরই উপভোগ করতে পারবেন এবং সেই সাথে শিক্ষা অর্জনও করতে পারবেন United Kingdom দেশটির BBC (British Broadcasting Corporation) কর্তৃক তৈরীকৃত একটি খুবই প্রয়োজনীয় এ্যাপস্ BBC Civilisations ar (BBC কর্তৃক তৈরীকৃত সভ্যতার একটি Augmented Reality (উদ্দীপিত বাস্তবতা) অর্থাৎ খুবই নিঁখুত এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন প্রদর্শনী যা কিনা অধিকাংশ মিউজিয়ামগুলোতে রয়েছে। মানুষ এখন ঘরে বসেই এই নিঁখুত প্রদর্শনীগুলো আরও কাছ থেকে উপভোগ করতে পারবে।

২০১৮ সালের স্প্রিং এর শেষের দিকে বিবিসি এই এ্যাপটির যাত্রা শুরু করে। তার পর থেকে সমগ্র পৃথিবীতে এই এ্যাপসটি ব্যবহার ব্যপকভাবে বেড়ে যায়। ইউজারগণ খুবই আগ্রহের সাথে খুব সহজে এ্যাপসিটি তাদের স্মার্ট ফোনে ব্যবহার করতে পারেন।এখন পর্যন্ত এই এ্যাপসটি ১ লক্ষেরও অধিক ডাউনলোড হয়েছে।

বর্তমানে এই এ্যাপসটিতে আপনি পাবেন ৫টি সেকশনে ৪১টি স্থাপনা ও প্রতিকৃতির প্রদর্শনী। তবে সময়ের সাথে সাথে এর সংখ্যা ও পরিধি বৃদ্ধি পাবে। আর একটি মজার বিষয় হল আপনি অফলাইনেও অথার্ৎ কোন ডাটা (এমবি) খরচ না করেও এটি আপনার মোবাইলে চালাতে পারবেন এবং শিক্ষা অর্জণ করতে পারবেন।যুক্তরাজ্যে অবস্থিত ৩০ টি জাদুঘরের সাথে এবং নেক্সাস স্টুডিও nexusstudios.com এর সহযোগীতা বিবিসি এই এ্যাপসের যাত্রা শুরু করে। এই এ্যাপসি এক্স-রে ফিচার নামের একটি ফিচার নিয়ে এসেছে যেখানে কোন প্রাণি বা কোন স্থাপনার অভ্যন্তরের অংশ পর্যবেক্ষণ করা যাবে।

এবং এটি ধারনা করা যায় যে, ভবিষ্যতে এর আরও অনেক উন্নত ফিচার আসবে যা ইউজার অরিএন্টেড অর্থাৎ যার কিছু কার্যক্রম ইউজারদে হাতে অর্পন করা যেতে পারে। বর্তমান যুগ হচ্ছে প্রযুক্তির যুগ। এই যুগে মানুষ খুব অল্প সময়ের মধ্যে খুব দ্রুত অনেক বেশি কার্য সম্পাদন করতে পারেন প্রযুক্তি ব্যবহার করে।তাই প্রযুক্তির এই দুনিয়ায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আরও অনেক অভিনব এ্যাপস্ তৈরী করছে যা মানব সভ্যতার জন্য অতিব প্রয়োজনীয়। ঠিক তেমনি আরও কিছু প্রয়োজনীয় এ্যাপস্ এবং শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটের ঠিকান নিচে দেয়া হল:

https://www.selltoearn.com/website/education.php
https://www.selltoearn.com/website/it.php
https://www.selltoearn.com/website/arts.php
https://www.selltoearn.com/website/religion.php
https://www.selltoearn.com/website/design.php
https://www.selltoearn.com/facetube/English/eng.html
https://www.selltoearn.com/facetube/latest/lat.html

বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এআর হতে পারে বিশ্বখ্যাত মিউজিয়ামগুলোকে গৃহবন্দী করার অভিনব উপায়:

ধরুন, আপনি আপনার এনড্রয়েড ফোনটি দিয়েই ব্রিটিশ মিউজিয়ামের অসাধারন সব শিল্পকর্ম দেখছেন। কিন্তু এগুলোকে গুগল ইমেজের একটি দ্বিমাত্রিক ছবি হিসেবে দেখছেন না।বরং আপনার ঘরেরই কোন একটি টেবিলের উপর রাখা ত্রিমাত্রিক একটি মডেল হিসেবে দেখছেন! শুধু তাই না, এগুলোকে নেড়ে চেড়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এমনকি ভিতরের কলকব্জা খুলে নিয়ে দেখছেন। যেটা বাস্তবিক জগতে করা আমাদের মত সাধারন মানুষের জন্য করা একেবারেই সম্ভব ছিল না। কিন্তু “বিবিসি সিভিলাইজেশন এআর”- এই অসাধারন অগমেন্টেড রিয়েলিটি প্রযুক্তিবিশিষ্ট এপ্লিকেশনটি সেই সুবিধাগুলোই পৌছে দেবে আপনার কাছে। “অগমেন্টেড রিয়েলিটি” এই বিষয়টির সাথে আমরা তেমন পরিচিত না হলেও এর ব্যবহার কিন্তু আমরা কম বেশি সবাই করেছি। ছবি এডিটিং করতে গিয়ে তাতে বিভিন্ন অবজেক্ট যুক্ত করছি কিংবা স্ন্যাপচ্যাটে বিভিন্ন ইফেক্টে বিভিন্ন অবজেক্ট যুক্ত করে বা পরিবর্তন করে আমরা ছবি তুলেছি। আবার জিপিএস ব্যবহার করে আমাদের অবস্থানের আশেপাশের বিভিন্ন রেস্ট্যুরেন্ট বা দোকানপাট এর অস্তিত্ব সম্বন্ধে জেনেছি। এসবগুলোই অগমেন্টেড রিয়েলিটি নামক প্রযুক্তিটির সুফল। আজকে অগমেন্টেড রিয়েলিটি নয় বরং এরই একটি অভিনব এপ্লিকেশন বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এরআর নিয়ে কথা বলব।

এনড্রয়েড ফোনের জন্য গুগল প্লে স্টোর থেকে নিচের এ লিঙ্ক থেকে এ সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন। বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এআর এপ্লিকেশন লিঙ্কঃ

https://play.google.com/store/apps/details?id=uk.co.bbc.civilisations

অগমেন্টেড রিয়েলিটির সমস্ত বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে বিদ্যমান। এর ফিচারগুলোও চমৎকার।বিশ্বখ্যাত শিল্পকর্মগুলো একদিকে যেমন উপভোগ করা যায় আরেকদিকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। এমনকি মিউজিয়াম পরিদর্শনের অনুভূতি দিতে এখানে ম্যাজিক স্পটলাইট বলে একটি অপশন আছে যেখানে অডিও শুনতে পারবেন শিল্পকর্মগুলো সম্পর্কে। এক্স রে একটি অভিনব ফিচার যেখানে শিল্পকর্মের ভিতরের অংশ দেখতে পারবেন। অনেকেরই মিউজিয়াম সাইন্স নিয়ে প্রচন্ড কৌতুহল থাকে আর এ এপটি তাদের জন্য একটি বড় মাপের সুযোগ তাদের কৌতুহল মিটাবার। নেক্সাস স্টুডিও এই এপটি ইউনিট ওয়ারের সহায়তায় প্রস্তুত করেছে। ইউনিট ওয়্যার বর্তমানে অগমেন্টেড রিয়েলিটি এবং ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রস্তুতিতে মার্কেটপ্লেসে বেশ ভালো একটি অবস্থানে আছে। বিবিসির অন্যতম দুই সিজনবিশিষ্ট ডকুমেন্টারি ফিল্ম বিবিসি সিভিলাইজেশন্স থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই সাধারন মানুষের কাছে এর উপযোগিতা বাড়াতে এ এআর এপটি তৈরি করা হয়েছে। বিবিসির প্রথম এআর সফটওয়্যার বিবিসি সিভিলাইজেশন্স এআর প্রস্তুতির নেপথ্যে আছে লন্ডনের ৩০টিরও বেশি জাদুঘর। এছাড়া বিবিসি আর এন্ড ডি, বিবিসি আর্টস এগুলোতো আছেই।

এটা তৈরি করার জন্য ২৮০টিরও বেশি শিল্পকর্ম বা মিউজিয়াম অবজেক্ট সংগ্রহ করা হয় সারাবিশ্বের ৫০টিরও বেশি মিউজিয়াম থেকে। সবশেষে মোট ৪০টি শিল্পকর্ম বাছাই করা হয় এ এপটি বানানোর জন্য। বিভিন্ন পরিমাপ করে এগুলোর ত্রিমাত্রিক স্ক্যান শেষে বিভিন্ন সেন্সরি যুক্ত করে বাজারজাত করা হয় এ এপটি।

এই এপের অন্তর্ভূক্ত কতগুলো চমৎকার শিল্পকর্ম হলো- Mummy in Egyptian Coffin, Corinthian Helmet, The Kiss by Rodin, Rosetta Stone ইত্যাদি।

যেহেতু এআর প্রযুক্তিটির প্রতিদিনই একটু করে আপডেটেড হচ্ছে সেহেতু এই এপটিও এখনো চলমান পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আশা করা যায় এই এপটি আরো চমৎকার কিছু মানুষকে উপহার দেবে এবং বিশ্বকে ঘরে বসে আরো নিঁখুতভাবে জানার পথকে আরো সুগম করবে। পরবর্তীতে আরো কিছু চমৎকার টেকনোলজি নিয়ে লিখব। সে পর্যন্ত সাথে থাকুন।


Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 908
Company Name: Urnisha Jaman Mohona
Contact No.: Hidden
E-mail: Hidden
Business Type: Education/Training
Location: DHAKA
Offer Title: বাংলাদেশের সাম্প্রতিক শিক্ষা ব্যবস্থা ও বর্তমান পরিস্থিতি:

Offer Details: বাংলাদেশের সাম্প্রতিক শিক্ষা ব্যবস্থা ও বর্তমান পরিস্থিতি:

ভূমিকা ...
বাংলাদেশে প্রাথমিকভাবে তিন স্তরের শিক্ষাব্যবস্থা রয়েছে- প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা। প্রতিটি স্তর আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সাম্প্রতিক শিক্ষা ব্যবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে মৌলিক বিষয়গুলো অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রাথমিক পর্যায় থেকে যে মৌলিক বিষয়গুলো শেখা উচিত সেগুলো ক্রমশই বিলুপ্ত হচ্ছে । শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শেখার পদ্ধতি পরিবর্তন হচ্ছে, আমাদের সঠিক পথে জীবনযাত্রার মান কমে এসেছে এমনকি বাস্তবতা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধি হ্রাস পাচ্ছে, যেখানে মুখস্থ করাটাই কেবল প্রাধান্য পেয়েছে। খুব কম শিক্ষার্থী আছে যারা স্বেচ্ছার সহিত স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে পড়াশোনার সাথে জীবনে এগিয়ে যায়।

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য কয় ধরণের স্কুল রয়েছে ??
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য তিন ধরণের স্কুল রয়েছে । যেখানে শিক্ষার্থীদের ইচ্ছা, আগ্রহ, যোগ্যতা, দক্ষতা ও মেধা অনুযায়ী প্রতিষ্টান বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা রয়েছে । স্কুল গুলো হলো: ইংরেজি মাধ্যম, বাংলা মাধ্যম এবং ধর্মীয় বিদ্যালয় । এই তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা গ্রহন করে থাকে।
বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো লিঙ্গ সমতা রয়েছে ?
শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ লিঙ্গ সমতা অর্জন করেছে ২০১৬ সালে এমনকি নথিভুক্তও করা হয়েছে । যার মধ্যে ৫০.৯ শতাংশই ছিল বালিকা শিক্ষার্থী । বলা যায়বালকদের পাশাপাশি বালিকারাও শিক্ষাক্ষেত্রে অনেকটা এগিয়ে কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো যে তারপরও বাংলাদেশের শিক্ষার মান নিম্ন ।

শিক্ষার্থীদের উপর শিক্ষাব্যবস্থার প্রভাব:
প্রাথমিক স্তর ..
বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্চাদের জন্য সরকার নানা রকম সুবিধা প্রদান করছে । তার মধ্যে সবচেয়ে উপকারি হচ্ছে উপবৃত্তি প্রদান । প্রাইমারিতে যেসব শিক্ষার্থীরা পড়ে তার মধ্যে ৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর পরিবার খেটে খাওয়া মানুষ । দিন আনে দিন খায় । সেই ক্ষেত্রে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা পড়াশুনায় সময় খুব কম ব্যয় করে এবং পরিবারের মানুষের সাথে তারাও কর্মস্থলে যোগ দেয়।
মাধ্যমিক স্তর ..
মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা যে সময়টা হাতে পায় সেই সময়টায় তাদেরকে এমন কিছু বিষয়ের ওপর আয়ত্ত ও দক্ষতা অর্জন করা উচিত যাতে ভবিষ্যতে উচ্চতর অধ্যয়ন করতে কোনো রকম সমস্যা না হয় । আর এটা একমাত্র অধ্যয়নরত প্রতিষ্ঠান থেকেই সম্ভব। এখানে নিশ্চিত করতে হবে যে কিভাবে বারতি বই কমিয়ে প্রয়োজনীয় বিষয়ের ওপর মনোনিবেশ করা যায় । উচ্চ স্তরের ...
এই সময় পড়াশুনার পাশাপাশি যদি শিক্ষার্থীরা নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারে তাহলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় যে সমস্যাটা রয়েছে – বেকারত্ব সেটা ধীরে ধীরে হ্রাস পাবে । তাই উচিত এই সময় থেকে তাদের বিভিন্ন চাকরি করার সুযোগ দেওয়া । কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থা থেকে বিভিন্ন অফিসিয়াল সেক্টরে ইন্টার্ন হিসেবে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য পাঠানো এবং সেটা হতে পারে সরকারি বা বেসরকারি যে কোনো প্রতিষ্টানে ।

বর্তমান [ করোনা ] পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম:
শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস বা পরীক্ষা নিয়ে যে তিনটি প্রধান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেগুলি হল:
1. Android phone [ অ্যান্ড্রোয়েড ফোন ] 2. Mb purchase [ এমবি বা মেগাবাইট ক্রয় ] 3. Internet buffering problem [ ইন্টারনেট বিগ্নতার সমস্যা ]

1. আমাদের মধ্যে এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যাদের কাছে [Android phone ] নেই। যদিও পরিক্ষার জন্য তারা কোনো না কোনো ভাবে একটা [Android phone ] যোগার করে নিতে পারবে । হয়তো বাবা-মা পরিক্ষা দেওয়ার জন্য শত কষ্টের মাঝেও একটা [ Android phone ] ক্রয় করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন । তবে যে টাকা দিয়ে ক্রয় করবেন সেই টাকাটা হয়তো তাদের এক সপ্তাহের খাবারের খরচ । অনেকের পরিবারের আয় খুবই সীমিত, দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক, দিন আনে দিন খায় এমনও অনেক পরিবার রয়েছে সেটা আমাদের কারোরই অজানা নয় । সেই ক্ষেএে তাদের পরিবারের ধার-কর্জ করে কিছু করাটা তাদের অনেক দিনের ভোগান্তির কারন হতে পারে।বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজের শিক্ষার্থীরা হয়তো কোনো না কোনো ভাবে একটা [ Android phone ] যোগার করে নিতে পারবে । তবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কিভাবে Android phone পাবে যেখানে তাদের পরিবার দরিদ্র সীমার
2. দ্বিতীয় সমস্যা হলো MB বা মেগাবাইট ক্রয় করা । যাদের দিন আনতে পানতা ফুরোয় তাদের জন্য MB ক্রয় করে পরিক্ষা, নিজের পেটে নিজেই লাথি দেওয়া অবস্থার সম্মুখীন হওয়ার মতো । অনেকের বাসায় ওয়াইফাই [ WIFI – Wireless Fidelity ] সংযোগ রয়েছে তাই বলে সবার সেরকম সামর্থ্য নাও থাকতে পারে । এমনকি এসবের জন্য গ্রামান্চলে সুযোগ-সুবিধা নেই বললেই চলে ।
3. বেশিরভাগ প্রাথমিক বিদ্যালয় গ্রামে অবস্থিত এমনকি গ্রামে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীও কম নেই । বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করে তাদের মধ্যে ৭০-৮০ ভাগ শিক্ষার্থী গ্রামে থাকেন । সেক্ষেত্রে শহরে ইন্টারনেট সংযোগ খুব ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকলেও অপরদিকে গ্রামে ইন্টারনেট সংযোগের অবস্থা খুবই খারাপ । আর যদি কোনো ভাবে ঝড়-তুফানের উপক্রম হয় তাহলে এমনো সময় আসে যেখানে ১-২ দিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকে । এখন যদি বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে ফোন কিভাবে চার্জ করবে আর পরিক্ষাই বা কিভাবে দিবে । যদিও সব সমস্যা সমাধানকল্পে পরিক্ষায় অংশগ্রহন করে তাহলে সময় মতো লিখে জমা দেওয়ারএকটা সমস্যা থেকেই যায় । তাছারা অনলাইনের মাধ্যমে পরিক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারেনা এমন শিক্ষার্থী রয়েছে ৩০ ভাগেরও বেশি ।

বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে বড় চ্যালেঞ্জসমূহ:
শিক্ষকদের ক্ষেত্রে:
▪ যোগ্য শিক্ষকের অধীন
▪ শিক্ষক তদারকি ।
▪ নিরীক্ষণ এবং জবাবদিহিতার শক্তির অভাব।
▪ শিক্ষার্থী সম্পর্কে শিক্ষকদের সচেতন থাকা ।
শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে:
▪ অপ্রতুল অবকাঠামো।
▪ শিক্ষার্থীদের পড়াশুনায় মনোযোগী করানো।
▪ ভালোভাবে রিডিং শেখানো ।
▪ ইংরেজী বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানো।
▪ প্রতিটা ক্ষেত্রে নিজেকে উপস্থাপন করার জন্য জড়তা কাটিয়ে তাদের দুর্বলতাকে দমন করার পদ্ধতি প্রনয়ন।
▪প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থা থেকে সব রকম খেলাধুলায় পারদর্শি হতে সুযোগ করে দেওয়া এবং উৎসাহ দেওয়া ।
▪ প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায় থেকে আত্মরক্ষা সম্পর্কে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষন নিশ্চিত করা ।যেমন: ক্যারাটে
▪ দুর্বল পুষ্টি এবং খাদ্য সুরক্ষা… এসবই শিক্ষাকে প্রভাবিত করে।
▪ এবং সর্বোপরি লকডাউন চলমান অবস্থায় অন্যান্য ক্ষতিকর দিকে মন না দিয়ে নিজ দায়িত্বে গৃহ শিক্ষক বা সিনিয়রদের নিকট হতে নিজ পাঠ্যবইসমূহ নিজ কক্ষে অবস্থান করে পড়ে মুখস্থ করে ফেলতে হবে। আমরা জানি ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড’ আর ‘সু-শিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত’। তাই জাতির মেরুদন্ডকে মজবুত ও বলিষ্ঠ রাখতে আমাদের নিজেদেরকেই নিজেদের মত করে ‍সু-শিক্ষিত হতে হবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের করনীয়:
সমস্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বিষয়ভিত্তিক বই পড়ার পাশাপাশি যেগুলো জীবনে ও চাকুরিক্ষেত্রে সাহায্য করবে সেগুলো রাখা উচিত । আগে থেকে চাকুরিক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বইগুলো সর্ম্পকে ধারনা থাকলে পরবর্তিতে কোনো প্রাইভেট বা কোচিং সেন্টারে আলাদা করে পড়তে যেতে হবে না । বাংলাদেশের সকল উচ্চ মাধ্যমিক এবং স্নাতকোত্তর কলেজগুলিতে আইসিটি কোর্স চালু করা এবং কম্পিউটার শিক্ষা প্রেকটিক্যালি করানো যাতে শিক্ষার্থীদের আলাদা কোনো প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কম্পিউটার শিখতে না হয় অর্থ ব্যয় করে । ফলস্বরূপ, অনেক শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত সময় থেকে কম্পিউটারের মাধ্যমে খণ্ডকালীন চাকরি করে বেকারত্ব কমাতে পারে।

মানসম্মত শিক্ষার বৈশিষ্ট্যসমূহ:
মূলত ছয়টি মৌলিক উপাদান সবসময় শিক্ষার মানকে প্রভাবিত করে।
1) ভালো ও দক্ষ শিক্ষক দ্বারা সুন্দর পাঠদান পদ্ধতি।
2) যেকোনো শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা।
3) উন্নত-শৃঙ্খলা সম্পন্ন পরিবেশ শেখার জন্য।
4) সঠিক পদ্ধতিতে স্কুল পরিচালনা।
5) শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত নিয়ম-নিতী ও পূর্বশর্ত প্রনয়ন ।
6) একটি সুশৃঙ্খল সংস্থা এবং তহবিল ।

উপসংহার..
অবশেষে বলা যায়, শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছুটা পরিবর্তন বর্তমান সময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থাপনা এবং অধ্যয়ন কার্যক্রম এভাবে অচল লকডাউন অবস্থার মধ্যে চলমান থাকলে শিক্ষা স্রোতধারার নদীতে শেওলা পতিত হয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হবে। তাই, যার যার পক্ষ থেকে নিজ দায়িত্বে নিজের পড়াশোনা মান ঠিক রাখতে হবে। এজন্য আমাদের শিক্ষা ও ক্যারিয়ার সম্পর্কিত ওয়েব পোর্টাল সেলটুআর্ন ডটকম (selltoearn.com) এ নিয়মিত চোখ রাখতে পারেন। এর পাশাপাশি অন্য আর একটি বিষয়- বেকারত্ব হ্রাস করতে হলে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন । শিক্ষার্থীরা যদি উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পর্কিত সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পায় তাহলে পরবর্তিতে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করলে সেখানে অভিজ্ঞতার জন্য কোনো রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না ।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 893
Company Name: A Renowned English Version School
Contact No.: Not Shown
E-mail: schoolteacher2019@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Assistant Teacher - English

Offer Details: A Renowned English Version School
Assistant Teacher - English + More 5 positions
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 890
Company Name: গাজীপুর শাহীন ক্যাডেট একাডেমী
Contact No.: Not Shown
E-mail: Not@shown.here
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: সহকারী শিক্ষক - জীববিজ্ঞান

Offer Details: গাজীপুর শাহীন ক্যাডেট একাডেমী
Position: সহকারী শিক্ষক - জীববিজ্ঞান + Some more positions
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 888
Company Name: East Delta University
Contact No.: Not Shown
E-mail: hr@eastdelta.edu.bd
Business Type: Education/Training
Location: DHAKA
Offer Title: Associate Professor, Marketing

Offer Details: East Delta University
Position: Associate Professor, Marketing + Some more others
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 882
Company Name: সৃষ্টি সেন্ট্রাল স্কুল এন্ড কলেজ
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Education/Training
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: প্রভাষক (গণিত)

Offer Details: সৃষ্টি সেন্ট্রাল স্কুল এন্ড কলেজ
প্রভাষক (গণিত) + Some more positions
Offer Source: Plz, click here to show


মিডিয়া এসটিএন**** info@selltoearn.com***

মিডিয়া এসটিএন

Kaliakair, Gazipur, Dhaka, Bangladesh.
https://www.selltoearn.com

প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

E-mail:selltoearnmoney@gmail.com

উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

কারিগরি সহযোগীতায় :
হেমাস আইটি http://www.selltoearn.com

E-mail: info@selltoearn.com

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার মিডিয়া এসটিএন