Home Page

Selltoearn.com Latest Offer
Offer Id: 913
Company Name: Selltoearn.com and Urnisha Jaman Mohona
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Economics/Accounting/Finance
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি কিরুপ (১৯ আগষ্ট, ২০২১ ইং) ? অর্থনীতির চাকা কিভাবে তরান্বিত করা যায় ? এই পরিস্থিতিতে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশাজীবী মানুষের বাস্তব চিত্র:

Offer Details:

বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি কিরুপ (১৯ আগষ্ট, ২০২১ ইং) ? অর্থনীতির চাকা কিভাবে তরান্বিত করা যায় ? এই পরিস্থিতিতে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশাজীবী মানুষের বাস্তব চিত্র:

অর্থনীতি কী ?

অর্থনীতি শব্দটির ইংরেজী অর্থ হল Economics।Economics শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ ‘Oikonomia’ থেকে যার অর্থ হল গৃহস্থালী পরিচালনা।আর একটি গৃহস্থালী পরিচালনা করার জন্য যথেষ্ট ও পর্যাপ্ত পরিমান অর্থের প্রয়োজন। তাই একটি পরিবার ও এর গৃহস্থালী পরিচালনা থেকে শুরু করে মানুষের সামগ্রীক চাহিদা, অভাব, উপযোগীতা ও যোগানের লক্ষ্যে অর্থ বা সম্পদ ব্যবহারের মূল নীতিকেই অর্থনীতি বলা হয়।

বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি কিরুপ ?

বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই হতাশাব্যাঞ্জন। বাংলাদেশের রাজস্ব আয়ের প্রধান খাত হল প্রবাসী আয়, তৈরী পোশাক শিল্প, পাট ও চামড়া দ্রব্য, আইসিটি খাত এবং এছাড়াও আরও কিছু কৃষিজ পণ্য।বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউনের কারণে সকল প্রকার রপ্তানি আয়ের খাত বন্ধ। স্কুল, কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ প্রায় দের বছর যাবৎ। শিক্ষক শিক্ষিকাগণ বেকার। বিকল্প আয়ের নেই কোন সু-ব্যবস্থা। পুরো ব্যবসা জগৎ এখন পতনের মুখে। গাড়ির চাকা না ঘুরলে যেমন পরিবহন খাত পঙ্গু তেমনি অর্থনীতির চাকা না ঘুরলে ব্যবসা-বাণিজ্যের খাত অচল।অর্থনীতির আর একটি গোপনীয় সূত্র হল: ‘আপনি যদি কোন পণ্যের সঠিক উপযোগ সৃষ্টি করতে পারেন তবে ঐ ব্যবসা বা পেশায় আপনার সাফল্য নিশ্চিত’। এমন আরও গোপন টিপস্ পেতে আমাদের এই পেজটিতে ভিজিট করুন:
 https://selltoearn.com/article/whatisbusiness.php

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতেকে আরও চাঙ্গা করতে যা প্রয়োজন:

 প্রথমত সকল প্রকার শিল্প-কারখানা, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সহ সরকারি ও বেসকারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে হবে অবিরামভাবে।
 করোনা পরিস্থিতিতে দূরত্ব বজায় ও স্বাস্থ্যবিধী মেনে যেকোন কাজে নিয়োজিত হতে হবে।
 বাংলাদেশের প্রতিটি খাতে সরকারের অর্থ বরাদ্দ করতে হবে আরও বেশি আর্থনৈতিক প্রবিদ্ধি বাড়ানোর জন্য।
 কর ফাঁকি, কালো টাকা পাচার, অবৈধ ব্যবসার আমদানী ইত্যাদি বন্ধের লক্ষ্যে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্নীতি দমন কমিশনকে আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে।
 এছাড়াও বাঙ্গালীকে উন্নত দেশসমূহের ন্যায় আরও বেশি পরিশ্রমী হতে হবে। প্রয়োজনে কর্ম ঘন্টা বাড়িয়ে দিয়ে বেশি বেশি অর্থ উপার্জন করতে হবে। বেশি বেশি অর্থ উপার্জন করলেই অর্থে সুষ্ঠু নীতি বহাল ও বাস্তবায়িত হবে। যতদূর সম্ভব দেশীয় উৎপাদিত পণ্যদ্রব্যে ব্যবহার বাড়িয়ে দিয়ে বিদেশী পণ্যের ব্যবহার কমাতে হবে। তাহলেই একমাত্র সম্ভব দেশের অর্থনীতির দৃষ্টিনন্দন সমৃদ্ধি।

আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাব যে, বিশ্বের নেতৃত্বস্থানীয় দেশসমূহ তাদের অর্থনীতিকে বলিষ্ট রাখতে কতটা ব্যস্ত ও সতর্ক হয়ে পড়েছিল। কারণ তারা জানেন দেশের অর্থনীতিতে ভঙ্গুর অবস্থা হলে বিশ্বের শীর্ষ দেশের নামের তালিকা থেকে তাদের দেশের নাম কাটা পরবে। এবং তারা দিনে দিনে আরও বেশি গরিব হয়ে পরবে।আমরা জানি ‘Money begets money’ অর্থাৎ টাকায় টাকা আনে। ঠিক তেমনি পুঁজিবাদীরা আরও পুঁজি বা অর্থ উপার্জন করে কিন্তু যারা গরিব ও নিম্ববিত্ত তারা দিনে দিনে আরও বেশি শোষিত হয়।

কর্মস্থলে কর্মীদের বৈষম্যের একটি অর্থনৈনিক প্রতিচ্ছবি:

একটি কর্মস্থলে বা কোন অফিস কিংবা কোম্পানিতে আমরা দেখতে পাই যে সেখানে তিন শ্রেণীর কর্মী বিদ্যমান। যেমন:
1. উর্ধ্বতন কর্মকর্তা

2. মধ্যস্তরের কর্মকর্তা

3. এবং অধঃস্তন কর্মকর্তা

উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক এবং মালিক পক্ষের ব্যক্তিদের নিকট সবসময় নিদেজ সাফল্য এবং কৃতিত্ব প্রদর্শনে ব্যস্ত থাকেন। এবং তারা মধ্যস্তরের কর্মীদের শাসন-প্রেরণা কিংবা বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ আদায় করে নেন।ঠিক তেমনে মধ্যস্তরের কর্মীগণ একই উপায়ে অধঃস্তন কর্মীদের নিকট থেকে কার্য আদায় করে নেন। কিন্তু প্রশ্ন হল এই অধঃস্তন ও মধ্যস্তরের কর্মীর অভিযোগ কিংবা পরামর্শ কি মালিক শ্রেণী অথবা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক শ্রেণীর নিকট উর্ধ্বতন কর্মকর্তা পৌঁছাতে দেন। এই প্রশ্নটির উত্তর আমার জানা নেই। তাহলে পরোক্ষভাবে আমরা এটিও লক্ষ্য করতে পারি যে সকল ক্ষেত্রে একটি বৈষম্য প্রতিনিয়ত বিরাজমান।

এবার আসা যাক সমাজে বসবাসরত মানুষের মধ্যে শ্রেণীবৈষম্যেল প্রভাব কিরুপ এবং এর প্রতিকারের ব্যবস্থা:

মানুষকে বলা হয় সৃষ্টির সেরা জীব।সৃষ্টিকর্তা মানুষদের এমন ভাবেই সৃষ্টি করেছেন যার মোকাবেলা অন্য কোনো প্রানী করতে পারবে সেটা তাদের সাধ্যের বাহিরে। কিন্তু মানুষেরাই আজ মানুষদের মাঝে বিভিন্নভাবে দ্বন্দের সৃষ্টি করছে।একজনের সাথে আরেকজনের মধ্যে চলছে অর্থের লড়াই, হচ্ছে বিভন্ন শ্রণীর মোকাবেলা। আর সেটা করছে আমাদেরই তৈরি করা সমাজব্যবস্থা। সমাজে তথাকথিত জ্ঞানী ব্যক্তির অভাব নেই বললেই চলে। তাদের কাছে জ্ঞানের ভান্ডার অঢেল। ওনারা বিভিন্নভাবে জ্ঞান সঞ্চয় করেন এবং জ্ঞানগুলো সমাজে বিলিয়ে দেন। আর সেই জ্ঞানগুলোকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে বিভিন্ন নিয়ম-নীতি। আর এসব নিয়ম-নীতির মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যা মানুষদের মাঝে ভেদাভেদ নামক একটা দেয়াল তৈরি করেছে। সেখানে মানুষদের মাঝে রয়েছে উচু ও নিচু শ্রেণী।

সমাজে মানুষদের বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ:

আমরা যে সমাজে বাস করি সেখানে জ্ঞানী ব্যক্তিদের কিছু বানী শুনতে পারি আমরা যে, মানুষের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ হয়না, আমরা সবাই মানুষ সেটাই আমাদের সবচেয়ে বড়পরিচয়।কিন্তু সেই ব্যক্তিরাই আবার সমাজে মানুষদের তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করেছেন।যেমন :

❏উচ্চবিত্ত

❏মধ্যবিত্ত

❏নিম্নবিত্ত

এই প্রতিটি শ্রেণীতে ভাগকরা মানুষরা কোনো না কোনো শ্রেণীর মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত আছে।আশ্চর্যের বিষয় হলো মানুষদের তিন শ্রেণীতে ভাগ করলেও এদের গঠন একই কিন্তু আসল ভেদাভেদ হচ্ছে অর্থে, নিমিত্তে, উচ্চবিলাসিতায়, গাড়ী আর বড় বাড়ি নিয়ে।

এখন আমরা জানবো কিসের ভিত্তিতে মানুষদের শ্রেণীবিন্যাস করা হয়??

যার যার উপার্জনের উপর নির্ভর করে মানুষদের তিন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
❏যারা লাখ-কোটি টাকা উপার্জন করেন তাদের উচ্চবিত্ত বলা হয়।
❏যারা হাজার-লাখের কম বা লাখে পৌঁছানো যায়না এমন উপার্জন করেন তাদের মধ্যবিত্ত বলে।
❏ এবং অবশেষে যারা একশত- হাজারে পৌঁছানো অব্দি সামর্থ্য অর্জন করে তাদের নিম্নবিত্ত বলে।হয়তো বছরে তিন-চার বার এই নিম্ন বিত্ত শ্রেণীর মানুষদের হাজার টাকা দেখার সৌভাগ্য হয় বা ওনারা উপার্জন করতে সক্ষম হন। আর এসব শ্রেণীতে ভাগ হওয়ার ফলেই হয়তো সবচেয়ে অবহেলিত হচ্ছে নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যরা।যাদের সম্মান আমাদের সমাজের কাছে কিঞ্চিত পরিমান।

নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যরা তাদের চাহিদা অনুযায়ী কিভাবে তাদের জীবন অতিবাহিত করছেন ??

উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা তাদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হলেও নিম্নবিত্ত পরিবারের চাহিদা তুলনামূলক কম তথাপি নেই বললেই চলে।তিন বেলা খাবার খেয়ে, পরিধান করার মতো বস্র পেলেই ওনারা আনন্দে ভাসে।হয়তো এটাই নিম্নবিত্তদের জন্য সর্বচ্চো সুখ, কিন্তু এটুকু চাহিদা মেটানোর সাধ্য ওনাদের থাকেনা। এমনকি সবসময় এই চাহিদা মেটানোর সুযোগ হয়ে ওঠেনা নিম্নবিত্তদের। তারপরও কোনো অভিযোগ ছারাই দিব্যি জীবন যাপন করছে।কঠোর পরিশ্রম দিয়ে যতটুকু আয় করাযায় তিনবেলা নাহলেও দুবেলা অন্নগ্রহণ করে দেহটাকে সুস্থ রাখতে।

কথায় আছে “পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি”

যদিও এইকথাটা কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে সঠিক কিন্তু সবারক্ষেত্রে নয়। সেটা নিম্নবিত্তদের পরিস্থিতি উপলব্ধি করে বোঝাযায়।তাদের কাছে এই কথার মর্ম ঠিক কতটুকু একমাত্র তারাই ব্যক্ত করতে পারবে।

নিম্নবিত্তদের এই করোনা পরিস্থিতিতে কিরুপ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে ??

নিম্নবিত্তদের আয় খুবই সীমিত। তারা যতটুকুই পরিশ্রম করে সারাদিনে তার তুলনায় অর্থ উপার্জন হয় খুবই কম তারপরও দিনশেষে সেটা নিয়েই ঘরে ফিরতে হয় তাদের। কিন্তু এই করোনা পরিস্থিতির জন্য নিম্নবিত্তদের কাজ পাওয়াটাই যেন দুঃসাধ্য হয়ে পরেছে। কোথাও কাজের কোনো গতি নেই। যারা রিকশা, অটো, ভ্যান চালায় তারা কিছু আয় করতে পারলেও।যারা দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক তাদের কাছে এই লকডাউন সময়ে কাজ নেই বললেই চলে। কোনো রকম এক বেলা অন্নগ্রহণ করলেও অনেক দিন এমনও যায় খালিপেটে কাজের জন্য হণ্য হয়ে ঘোরে কিন্তু কাজের নাগাল পাওনা যায়না। কাজ পেলেও ততটুকু অর্থ উপার্জন হয় না যা দিয়ে দুবেলা নিজের পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দিতে পারবে। এমনকি গুরুতর অসুস্থ হলেও চিকিৎসা করার কোনো উপায় নেই। যেখানে অন্নগ্রহণ করার ক্ষমতা নেই সেখানে ডাক্তার দেখিয়ে ঔষধ কিভাবে খাবে। এমন অনেক পরিবার আছে যারা এই করোনা কালীন আপনজনদের হারিয়েছে, পরিবারের একমাত্র উপার্জন ক্ষম সদস্যকে হারিয়েছে।আর্তনাদ, শোনার মত কেউ নেই অবহেলায় দিন শেষে সব অভিযোগ যেন চোখের জল হয়ে গড়িয়ে পড়ে।

কিভাবে আমরা এই করোনা পরিস্থিতিতে নিম্নবিত্তদের সাহায্য করতে পারি ??

❏ কোনো রকম লকডাউনের পূর্বে নিম্নবিত্তের কাজের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
❏ নিম্নবিত্তদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমান খাবার পৌঁছে দেওয়া যাতে লকডাউনে খাবার নিয়ে তাদের কোনো ভোগান্তি না হয়।
❏ গুরুতর অবস্থায় তৎক্ষনাৎ চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
❏ থানা বিত্তিক কয়েকজন উচ্চবিত্তদের সাহায্যে নিম্নবিত্তদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ বিনামূল্যে সরবরাহ করার ব্যবস্থা করা।
❏ শীতকালে প্রয়োজনীয় বস্র বিতরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
❏ সকল নিম্ন বিত্তদের মোবাইলের মাধ্যমে যোগাযোগের আওতায় নিয়ে আসা।
❏ সাপ্তাহিক বা মাসিকভাবে তাদের ভালো-মন্দের খবরাখবর নেওয়ার পদ্ধতিতে অবলম্বন করা।

এসব উদ্যোগ নেওয়ার মাধ্যমে নিম্নবিত্তদের কিছুটা সাহায্য করা যেতে পারে।

পরিশেষে...

বাংলাদেশ দরিদ্র দেশ হলেও অনেক উচ্চবিত্ত পরিবার আছে এদেশে। উচ্চবিত্তদের অপ্রয়োজনীয় কিছু চাহিদা হ্রাস করে এবং উচ্চ বিলাসিতায় তাদের যে অর্থ ব্যয় হয় সেই অর্থ যদি নিম্নবিত্তদের জন্য ব্যয় করে কাজে লাগানো হয় তাহলে হয়তো এই অর্থগুলো প্রকৃত মূল্যে মূল্যায়িত হতো। উচ্চবিত্তরা চাইলেই নিজ নিজ এলাকা, গ্রামে, ইউনিয়নে, থানা ও জেলা-উপজেলায় কিছু অর্থ দিয়ে নিম্নবিত্তদের সাহায্য করতে পারে লকডাউন সময়ে। এবং বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে তাদের সহায়তা করার কৌশল অবলম্বন করতে পারে। তাতে দেশে নিম্নবিত্তরা পরিশ্রম করে তাদের পরিবারকে নিয়ে তিনবেলা খাবার খেয়ে ভালো ভাবে জীবনযাপন করতে পারবে ফলে দারিদ্রতা হ্রাস পাবে।


Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 446
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: Economics/Accounting/Finance
Location: DHAKA
Offer Title: অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের বৈঠক

Offer Details: ঢাকায় সফররত বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিমের সঙ্গে বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আজ রবিবার সচিবালয়ে সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা শাহেদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, বৈঠক শেষে দুজন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান। তবে বৈঠকে তাদের কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা এখনো জানানো হয়নি। গতকাল শনিবার বিকালে ঢাকা পৌঁছান বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম। মূলত রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি সরজমিনে দেখার জন্যই তিনি বাংলাদেশ সফরে এসেছেন।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 387
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Economics/Accounting/Finance
Location: DHAKA
Offer Title: টার্গেট বাস্তবায়নযোগ্য ॥ যারা নির্বোধ ও যাদের দেশপ্রেম নেই তারা বাজেটকে ভুয়া বলছেন..

Offer Details: বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী দেশে কোন অভাব নেই, বাংলাদেশ এখন বিশ্ববাসীর কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। এটিই টানা দশটি বাজেটের বড় সাফল্য অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ দরিদ্র অনাহারি থেকে বাংলাদেশ এখন উন্নত দেশে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেছেন, দেশে এখন কোন অভাব নেই, মঙ্গা উজার হয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্ববাসীর কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। এটিই টানা দশটি বাজেটের বড় সাফল্য। তিনি বলেন, যারা নির্বোধ ও যাদের দেশপ্রেম নেই, তারাই বাজেটকে ভুয়া বলছেন। এ বছর লক্ষ্যমাত্রা যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নযোগ্য বলে মনে করি। শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রস্তাবিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশে কম বিনিয়োগ ও রাজস্ব আদায় সত্ত্বেও প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। এটাও এই সরকারের কৃতিত্ব। সংবাদ সম্মেলনে এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমাদের সম্পদ ব্যবহার এত ভাল যে, অল্প বিনিয়োগে বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা যাচ্ছে। চলতি অর্থবছর প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৬ এবং আগামী অর্থবছরে অল্প বিনিয়োগেও সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হবো। তবে অর্থমন্ত্রী এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য সরকারের বিকেন্দ্রীকরণে গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালী না হলে এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব নয়। এজন্য স্থানীয় সরকারে বিবর্তন আনতে হবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, এই বিবর্তন এক সময় হবে এবং ততদিন তিনি বেঁচে থাকবেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, যারা বলছেন, এটি গরিব মারার বাজেট কিংবা ভুয়া বাজেট, তারা অর্থহীন কথাবার্তা বলছেন। শুধু তাই নয়, যারা দেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তন স্বীকার করে না, তারা মিথ্যা বলছেন। তিনি বলেন, যারা নির্বোধ ও যাদের দেশপ্রেম নেই, তারাই বাজেটকে ভুয়া বলে। ভুয়া বাজেট বলে কিছু নেই। বাজেট যখন দেই, সেটা ভেবেই দেই। এ বছর লক্ষ্যমাত্রা যা নির্ধারণ করেছি, তা বাস্তবায়নযোগ্য বলে মনে করি। তিনি আরও বলেন, আমার প্রতিটি বাজেটই নির্বাচনী বাজেট। আমি একটি দলের সদস্য ও গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। সে হিসেবে আমার বাজেট নির্বাচনী বাজেটই হবে। আমি এমন বাজেট দেই যেটা মানুষ পছন্দ করবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, এদেশের ৭০ শতাংশ মানুষ আগে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে ওই সময় বিদেশ যেতে হতো ভিক্ষে করতে। কারণ সেসময় বাজেটের তিনগুণ টাকা বিদেশী সহায়তা প্রয়োজন হতো আমাদের। আর এখন, উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসেবে সম্মান দেয়া হয়। অর্থমন্ত্রী বলেন, ৭০ শতাংশ থেকে দারিদ্র্যের হার এখন মাত্র ২২ শতাংশ। তাহলে দারিদ্র্য কমেনি? এটা কি অর্জন নয়?। তাহলে এটি গরিব মারার বাজেট কীভাবে হয়? সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ফজলে কবির, অর্থসচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, ইআরডি সচিব কাজী শফিকুল আজম, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শামসুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনলাইনে ভ্যাট থাকছে না, ব্যাংকি কমিশন করবে নতুন সরকার ॥ অনলাইন কেনাকাটায় কোন ভ্যাট থাকছে না। এটার ছাপার ভুল বলে মন্তব্য করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান। তবে গুগল ও ইউটিউবে কর বসানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ব্যাংকিং কমিশনের কাগজপত্র তৈরি করা আছে। আগামী বছর নতুন সরকার এসে এ সংক্রান্ত বাকি কাজ এগিয়ে নিবেন। তিনি বলেন, পরবর্তী সরকারের কাছে এ সংক্রান্ত কাগজপত্র দেয়া হবে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হয় ব্যাংক কমিশন গঠনের ব্যাপারে। এর আগে ব্যাংক কমিশন করার কথা তিনি একাধিকবার বলেছেন। বাজেটের পরই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন। বিষয়টি তুলে ধরলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যাংক সংস্কারে কোন কমিশন করছি না। সব কাগজপত্র তৈরি করছিলাম। এটা পরবর্তী সরকারের কাছে দিয়ে যাব। তারা এটা করবে। সঞ্চয়পত্র নিয়ে বাজেটে কোন বক্তব্য না থাকার ব্যাখ্যায় অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি বলেছি (সঞ্চয়পত্রে) যে মুনাফা পাওয়া যায় সেটা নিয়ে সভা দিয়েছিলাম, সভা করতে পারিনি। সবশেষ ২০১৫ সালের ১০ মে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদ হার গড়ে ২ শতাংশ কমানো হয়েছিল। কিন্তু তাতে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি কমেনি। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার দুই-তিন বছর পর পর পর্যালোচনা করার কথা জানিয়ে মুহিত বলেন, এবার একটু দেরি হয়েছে, পরের মাসে রিভিউ হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা ভার্চুয়াল বিজনেস যেমন ইউটিউব, ফেসবুক এগুলোর ওপর ট্যাক্স ধার্য করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। কিন্তু অনলাইন বিজনেস আমরা আলাদা করেছি, এটার ওপর ভ্যাট বসাইনি। তিনি বলেন, বর্তমানে ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে পণ্য বা সেবার ক্রয়-বিক্রয় যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। এ পণ্য বা সেবার পরিসরকে আরও বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ভার্চুয়াল বিজনেস নামে একটি সেবার সংজ্ঞা সৃষ্টি করা হয়েছে। এছাড়া রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পাশে আছে। এরপরও আগামী বাজেটে প্রয়োজনে ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হবে। বৈদেশিক ঋণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা অনেক ভাল। ঋণ এনে তা বড় বড় প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। এর ফলে কর্মসংস্থান বাড়বে। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা ঋণ করে ঘি খাইনি। ঋণের টাকা উৎপাদনশীল কাজে ব্যয় করা হয়েছে। অর্থসচিব বলেন, সার্বজনীন পেনশন পদ্ধতির রূপরেখা তৈরি করা হচ্ছে। আগামী বাজেটে এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলো এগিয়ে নেয়া হবে। সরকারী চাকুরেদের বেতন ভাড়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, আর কত সুবিধা চান সরকারী চাকুরেরা? তিনি বলেন, সরকারী চাকুরেদের যেসব সুযোগ-সুবিধা বর্তমান সরকার দিয়েছে এর আগে তারা জীবনে তা চোখেও দেখিনি। বেতন ৪০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্বল্প সুদে গৃহনির্মাণ ঋণ দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। গরিব মারার বাজেট সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী রেগে বলেন, আপনাদের দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও দারিদ্র্য বিমোচনের প্রশ্ন একেবারে অমূলক। একেবারে বাস্তবতা বিবর্জিত। সেই কারণে একটু ক্ষুব্ধ হয়েছিলাম। আই অ্যাম ভেরি স্যরি ফর দ্যাট। এর আগে অর্থমন্ত্রী মন্তব্য করেন, দেশের উন্নয়ন চিত্র তথা পরিবর্তনের কথা স্বীকার করেন না সাংবাদিকরা। প্রস্তাবিত বাজেটকে গরিব মারার বাজেট উল্লেখ করে প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক। উত্তরে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্য বাড়ছে না। যিনি বলছেন দারিদ্র্য বাড়ছে, তিনি মিথ্যাবাদী। দেশে বৈষম্যও বাড়েনি। আপনারা এমন সব প্রশ্ন করছেন যে, আমার পক্ষে এগুলো সম্পর্কে বলতেও লজ্জা লাগে। আপনারা সাংবাদিক-শিক্ষিত লোক, কিন্তু দেশের পরিবর্তন স্বীকার করেন না। এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশে এখন সাড়ে ২২ শতাংশ লোক দরিদ্র। সাত বছর আগেও এ দেশে ৩০ শতাংশ লোক দরিদ্র ছিল। এখন তা ২২ শতাংশে কমে এসেছে। তবুও মানুষ কীভাবে বলে দরিদ্রতা বাড়ছে? চূড়ান্ত দরিদ্র মানুষ আগে ছিল ১৮ শতাংশ। সেটা এখন ১১ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। কোন মুখে আপনারা বলেন এটা গরিব মারার বাজেট। অর্থসচিব বলেন, সার্বজনীন পেনশন পদ্ধতির রূপরেখা তৈরি করা হচ্ছে। আগামী বাজেটে এ সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলো এগিয়ে নেয়া হবে। তিনি বলেন, সার্বজনীন পেনশন পদ্ধতির বাস্তবায়ন নিয়ে এখন আলোচনা শুরু হলো। এই আলোচনা চলতে থাকবে। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এজন্য পেনশন কর্তৃপক্ষ গঠন করার পাশাপাশি একটি পৃথক অফিস নেয়ার প্রয়োজন হবে। এসব কাজ আগামী বাজেটে শুরু করা হবে। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক এ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা ঋণ করে ঘি খাইনি। ঋণের টাকা উৎপাদনশীল কাজে ব্যয় করা হয়েছে। বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, যাবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ঋণ করে আবার তা যথাসময়ে ফেরত দিচ্ছে। ঋণের টাকা দিয়ে সার কিনছে, বিদ্যুত উৎপাদন করছে আর এ কারণে দ্রুত অবকাঠামোর উন্নয়ন হচ্ছে। তিনি বলেন, উন্নয়নশীন দেশগুলো ঋণ করে অবকাঠামোর উন্নয়ন করে থাকে। দেশের ব্যাংকিং খাত নিয়ে সাংবাদিকদের সমালোচনার মুখে তিনি বলেন, গত দশ বছরে সাড়ে তিন হাজার শাখা খোলা হয়েছে। এখন গ্রামাঞ্চলেও ব্যাংকের শাখা রয়েছে। মানুষ দশ টাকা দিয়ে হিসাব খুলতে পারছেন। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার কমেছে। শিক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এটা বর্তমান সরকারের বড় অর্জন। তিনি বলেন, এই বাজেটে মহিলাদের প্রসাধনী সামগ্রীর দাম একটু বাড়ানো হয়েছে ঠিকই, কিন্তু এতে কোন বিরূপ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা নেই। মতিয়া চৌধুরী বলেন, এ বছর কৃষিতে ভর্তুকি বাড়ানো হয়েছে। ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় চাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষিতেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব কাজী শফিকুল আজম বলেন, বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ ১৯৮ মার্কিন ডলার। এই মুহূর্তে ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণ জমা আছে। প্রতিবছর ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হয়, যা মোটেও ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তিনি আরও বলেন, এ বছর ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় হবে। ১ বিলিয়ন ডিসভার্স করার পরও আমাদের হাতে ৫ বিলিয়ন ডলার জমা থাকবে। প্রতিবছর আমাদের ২ হাজার কোটি টাকা সুদ দিতে হয়, যা খুবই নমিনাল। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার এগিয়ে আছে। গত বছর সরকার দেশে ১৩ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। আমরা ১০ লাখ লোককে বিদেশে পাঠিয়েছি। তিনি বলেন, যারা একসময় গৃহে কাজ করতেন, যাদের কাজের জন্য কোন পারিশ্রমিক দেয়া হতো না, এমন প্রায় ১৩ লাখ মানুষকে কর্মসংস্থানের আওতায় আনা হয়েছে। যে পরিমাণ জনগোষ্ঠী কর্মজীবনে আছেন, তার চেয়ে বেশি জনগোষ্ঠীকে আমরা কর্মসংস্থানের আওতায় আনতে পেরেছি, এটি আমাদের বড় অর্জন। তিনি আরও বলেন, অনেকে এক সময় আমাদের বিশ্বভিক্ষুক হিসেবে দেখতেন। এমন একটা পরিস্থিতির মধ্যে আমরা ছিলাম। ওই পরিস্থিতির মধ্যে এখন আমরা নেই। এক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রীর (আবুল মাল আবদুল মুহিত) বিশেষ অবদান রয়েছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পত্রপত্রিকায় বাংলাদেশের অগ্রগতি নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন তুলে ধরে বলেন, একসময় যে পাশ্চাত্য আমাদের তলাবিহীন ঝুড়ি ও হতাশার ঝুড়ি হিসেবে আখ্যা দিয়েছিল, আমাদের অগ্রগতি দেখে তারাই এখন প্রশংসা করছে। জাতিসংঘের মহাসচিব ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল আখ্যা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, এবারের বাজেট অনেক ভাল হয়েছে। এই বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়ানো হবে। শুধু তাই নয়, বাজেটে সরকারী বিনিয়োগ বাড়ানোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আশা করছি, এর ফলে দেশের বেসরকারী খাতের বিনিয়োগ প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, জ্বালানি ও বিদ্যুত এক জিনিস নয়। জ্বালানি হচ্ছে বিদ্যুত উৎপাদনের প্রথম ধাপ। তাই জ্বালানির চেয়ে বিদ্যুত উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ ও বরাদ্দ করা হয়। তিনি বলেন, দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ এখন বিদ্যুত সুবিধার আওতায় রয়েছেন। পর্যায়ক্রমে দেশের সবাই বিদ্যুত সুবিধার আওতায় আসবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ফজলে কবির বলেন, ব্যাংকগুলোর তারল্য সঙ্কট এখন দূর হয়েছে। এছাড়া বাজেটে কর্পোরেট করহার আড়াই শতাংশ কমানো হয়েছে। বাজেটে এসব উদ্যোগ থাকায় সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে আসবে।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 386
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Economics/Accounting/Finance
Location: DHAKA
Offer Title: উন্নত দেশ হওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নানা পদক্ষেপ

Offer Details: সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন এবং উচ্চ প্রবৃদ্ধির দেশের তালিকায় বাংলাদেশকে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে আগামী অর্থবছরের বাজেট জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হয়েছে। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বর্তমান মেয়াদে শেষ এবং সাধারণ নির্বাচনের আগের বাজেট। টানা দশ বছর ধরে বর্তমান সরকারের নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তিসহ প্রস্তাবিত বাজেটে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর আওতা, কর্পোরেট কর হার হ্রাস, কিছু স্থানীয় শিল্পে প্রণোদনা দিয়ে শিল্পায়ন এবং ২০৪১ সালে দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। আরো ১১ লাখ লোককে সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনীর আওতায় আনার ঘোষণা দিয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় সংসদে ঘোষিত বাজেট ঘোষণার আগে মন্ত্রিপরিষদ তা অনুমোদন করে। দেশকে এগিয়ে নিতে বিপুল অংকের বিনিয়োগ লক্ষ্য নিয়ে বিশাল ব্যয়ের টার্গেট করা হয়। যে কারণে বাড়ে বাজেটের আকারও। তবে বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে জুলাই মাসের প্রথম দিন থেকে টাকা ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যাবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। অর্থমন্ত্রী নিজেও বলেছেন, বাজেট বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের ভাবনা আছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন হলে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে বলে প্রত্যাশা করা হয়েছে। বিগত সময়ের ন্যায় প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে মানব সম্পদ তথা শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা। এর বাইরে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোর জন্য ৭ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। যা ধরলে এডিপির আকার বেড়ে ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকায় দাঁড়াবে। মোট ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রাক্কলন করে নতুন বাজেটে বাড়ানো হয়েছে রাজস্ব আদায়ের টার্গেট। ব্যক্তি শ্রেণির আয়করের সর্বনিম্ন সীমা আড়াই লাখ টাকায় অপরিবর্তিত রেখে কমানো হয়েছে কর্পোরেট কর। তবে ভ্যাটের স্তর কমিয়ে আনায় যারা কম হারে ভ্যাট দিতেন, তাদের কিছুটা বাড়তি ভ্যাট দিতে হবে। পাশাপাশি আয় বাড়ানোর জন্য বেশ কিছু খাতে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। তবে রাজস্ব আদায় বাড়াতে কর হারে পরিবর্তন করা হলেও আদায়ের চ্যালেঞ্জ কিন্তু থাকছেই। নির্বাচনের বছর হওয়ায় এদিকে খুব বেশি চাপ দেওয়া যাবে না আবার চলতি বছরে আয় মুনাফার ওপর কর ও মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট খাতে অর্জন আশানুরূপ ছিল না। ফলে বছরের শেষে লক্ষ্যমাত্রায় সংশোধনী আনা হয়। এ অবস্থায় আগামী বছর রাজস্ব আদায় বাড়ানো অনেকটা অনিশ্চয়তায় রয়ে যাচ্ছে। যদিও কর আদায়ে কঠোর পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। কর আইনের বিভিন্ন বিধান পরিপালনের ব্যর্থতায় জরিমানা বাড়ানো হয়েছে যা সাধারণ করদাতাকে হয়রানির মুখে ফেলতে পারে। বহুল আলোচিত ভ্যাটের হার এবারে ৫টি স্তরে বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অগ্রিম ট্রেড ভ্যাট বা এটিভি ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করায় আমদানি নির্ভর পণ্যের দাম বাড়বে। যেখানে খাদ্যপণ্য মূল্যস্ফীতিও ঊর্ধ্বমুখী। সেখানে আগামী বছর মূল্যস্ফীতির লাগাম টানা কঠিন হতে পারে। ই-কমার্সে ভ্যাট আরোপ করায় এখাত নিরুত্সাহিত হবে বলে অনেকেই মনে করছেন। সাধারণত ভ্যাট না দিয়ে কোনো পণ্য বিক্রি হয় না। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার এই সময়ে ই— কমার্স জনপ্রিয় হয় এবং তরুণরা এ ব্যবসায় ঝুঁকছে। এদিকে, কিছু খাতে প্রণোদনাও রয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে সেলুলার ফোন উত্পাদনে কাঁচামালের শুল্ক হ্রাস করা হয়েছে। দেশে তৈরি হয় না এমন সফটওয়্যার যেমন ডাটাবেজ, প্রডাক্টিভিটি সফটওয়্যার আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। বাইসাইকেল, লিফস্প্রিং, টায়ার টিউব উত্পাদন, মোটর সাইকেল উত্পাদনে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। শুল্ক হ্রাস করা হয়েছে হাইব্রিড গাড়ির। ঢাকার যানজট কমাতে বিনাশুল্কে স্কুল বাস আমদানির সুযোগ ঘোষণা করা হয়েছে। ওষুধ, চামড়া, টেক্সটাইল, লৌহ ও ইস্পাত, গুঁড়া দুধ, রেফ্রিজারেটর ও কম্প্রেসার, মুদ্রণ শিল্পসহ কয়েকটি খাতে সুবিধা দিয়ে রফতানি আয়ে উেস কর বাড়িয়ে ১ শতাংশ করা হয়েছে। যা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ ছিল। নিটওয়্যার ও ওভেন গার্মেন্টস খাতের রফতানি আয়ের ওপর প্রযোজ্য কর ১৫ শতাংশ প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে পুুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হলে সেটা সাড়ে ১২ শতাংশ প্রযোজ্য হবে। বাজেট কাঠামো মোট ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রাক্কলন করা হয়েছে যা জিডিপির ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ। এডিপি বরাদ্দ স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাসহ ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন খাতে রাখা হয়েছে ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা যা জিডিপির সাড়ে ১১ শতাংশ। এই ব্যয় নিশ্চিত করতে আয়ের টার্গেট করা হয়েছে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২৮০ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ। এরমধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআরের মাধ্যমে কর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ২ লাখ ৯৬ হাজার ২০১ কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত উত্স থেকে রাজস্ব পাওয়া যাবে ৯ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। অন্যদিকে, করবহির্ভূত খাত থেকে পাওয়া যাবে ৩৩ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা। বাকিটা থাকবে ঘাটতি। ঘাটতি অর্থায়ন প্রস্তাবিত বাজেটে সামগ্রিক ঘাটতি দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। এই ঘাটতি পূরণে বৈদেশিক উত্স থেকে ঋণসহায়তা বাবদ প্রাপ্তি ধরা হয়েছে ৬০ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ ঋণ (ব্যাংকসহ) প্রাপ্তির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭১ লাখ ২২৬ কোটি টাকা। অনুদান বাবদ প্রাক্কলন রয়েছে ৪ হাজার ৫১ কোটি টাকার। রাজস্ব প্রাক্কলন আগামী অর্থবছরে আয়কর ও অন্যান্য খাত থেকে প্রত্যক্ষ কর বাবদ ১ লাখ ২ হাজার ২০১ কোটি টাকা এবং আমদানি ও রফতানি শুল্ক বাবদ ৩২ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে। ভ্যাট খাতে ১ লাখ ১০ হাজার ৫৪৩ কোটি টাকা এবং সম্পূরক শুল্ক খাতে ৪৮ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা আয় হবে। আবগারি শুল্ক বাবদ ২ হাজার ৯১ কোটি এবং টার্নওভার ট্যাক্স খাত ১১ কোটি টাকা আয়ের প্রাক্কলন করা হয়েছে। সংশোধিত বাজেট চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য সংশোধিত বাজেটও জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হয়। ঘোষিত মোট ব্যয় ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা থেকে ২৮ হাজার ৭৭১ কোটি টাকা কমিয়ে ৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা করা হয়েছে। এডিপির আকার ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৮১ কোটি টাকা করা হয়েছে। রাজস্ব আয় ২ লাখ ৮৭ হাজার ৯৯০ কোটি টাকার বদলে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা করা হয়েছে। সংশোধিত বাজেটে ঘাটতি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৪১ কোটি টাকা যা মূল বাজেটে ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। ঘাটতির বিপরীতে বৈদেশিক উত্স হতে অর্থায়নের প্রাক্কলন ছিল ৫১ হাজার ৯২৪ কোটি টাকা যা সংশোধিত বাজেটে ৪৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা করা হয়।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 68
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Economics/Accounting/Finance
Location: DHAKA
Offer Title: ডিএসই’র কৌশলগত বিনিয়োগকারী হচ্ছে চীনা কনসোর্টিয়াম

Offer Details: ঢাকা: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে চীনা কনসোর্টিয়ামকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) মতিঝিলের ডিএসই এর কার্যালয়ে বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে ডিএসই এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কেএএম মাজেদুর রহমান সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন, বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলতি সপ্তাহের মধ্যে অনুমোদনের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি’তে পাঠানো হবে। বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৮ এমএফআই/এমএ/
Offer Source: Plz, click here to show


মিডিয়া এসটিএন**** info@selltoearn.com***

মিডিয়া এসটিএন

Kaliakair, Gazipur, Dhaka, Bangladesh.
https://www.selltoearn.com

প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

E-mail:selltoearnmoney@gmail.com

উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

কারিগরি সহযোগীতায় :
হেমাস আইটি http://www.selltoearn.com

E-mail: info@selltoearn.com

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার মিডিয়া এসটিএন