Home Page

Selltoearn.com Latest Offer
Offer Id: 307
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: ABROAD
Offer Title: পাকিস্তানকে তথ্য পাচারের দায়ে ভারতীয় কূটনীতিকের কারাদণ্ড

Offer Details: পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কাছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য পাচারের দায়ে ভারতের এক কূটনীতিককে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ইসলামাবাদে ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত থাকার সময় তিনি এই তথ্য পাচার করেন। এই কূটনীতিকের নাম মাধুরী গুপ্ত। দ্বিতীয় সচিব হিসেবে মাধুরী দূতাবাসের নিম্নপদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তবে তিনি সব সময়ই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছেন। গত শুক্রবার নয়াদিল্লির আদালত মাধুরীকে এ দণ্ড দেন বলে আজ রোববার তাঁর আইনজীবী জানায়। মাধুরীর বিরুদ্ধে ইসলামাবাদে ভারতের দূতাবাসে কর্মরত থাকাকালে ‘গুপ্তচরবৃত্তি এবং অন্যায়ভাবে তথ্য আদান প্রদানের’ অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মাধুরী দোষী সাব্যস্ত হন। ভারতের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর কাছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে ২০১০ সালে ৬১ বছর বয়সী মাধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই বছর পর তিনি জামিনে মুক্তি পান। মাধুরীর আইনজীবী যোগিন্দার দাহিয়া বলেন, এই রায়ের বিরুদ্ধে মাধুরী উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।তিনি এএফপিকে বলেন, মাধুরী ইতিমধ্যে ২১ মাস জেল খেটেছে। সেই হিসাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া উচিত। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া জানায়, মাধুরী ২০০৯ ও ২০১০ সালে পাকিস্তানের কাছে তথ্য পাচার করেন। কিন্তু তার পাচার করা তথ্যগুলো সামরিক সংক্রান্ত না হওয়ায় তিনি দীর্ঘমেয়াদি সাজা থেকে মুক্তি পান। ভারতের পুলিশ জানায় ২০১০ সালে গ্রেপ্তারের আগে তাঁকে ছয় মাস নজরদারিতে রাখা হয়।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 305
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: KHULNA
Offer Title: খুলনা সিটি নির্বাচনে একটি ভোটকেন্দ্র স্থগিত

Offer Details: খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইকবালনগর সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রের (পুরুষ) ভোট স্থগিত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। আজ বেলা ১২টার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা সেখানে এসে ভোটকেন্দ্র স্থগিতের ঘোষণা দেন।

ভোট শুরুর পর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই কেন্দ্রে ২০/২৫ জন যুবক জোর করে ঢুকে পড়ে। তারা কেন্দ্রের ৭ নম্বর বুথে ঢুকে ব্যালট পেপার নিয়ে সিল মেরে ভোট বাক্স খরতে থাকে। এই ঘটনার পর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা খলিলুর রহমান কেন্দ্রে ভোট স্থগিতের ঘোষণা দেন।

কেন্দ্রের ৭ নম্বর বুধের ধানের শীষের পোলিং এজেন্ট কাকলী খান ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী জাকিয়া সুলতানার এজেন্ট সাজেদা খাতুন প্রথম আলোকে বলেন, ওই যুবকদের সবার শার্টে নৌকা প্রতীকের ব্যাজ লাগানো ছিল। তারা এসেই অন্য প্রার্থীদের এজেন্টদের বের হয়ে যেতে পারে। এরপর ব্যালট পেপার নিয়ে নৌকা প্রতীকে এবং আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীর ঠেলাগাড়ি ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদের গ্লাস প্রতীকে ভোট দিতে তা বাক্সে ভরেন।

প্রিসাইডিং কর্মকর্তা খলিল বলেন, তিনি পুলিশের সহযোগিতা চেয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করেছে কি না সেটা তার জানা নেই।

প্রিসাইডিং কর্মকর্তার পাশেই ছিলেন ওই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তা। তার পোশাকে নামের কোনো ব্যাজ ছিল না। ব্যাজ কোথাও পড়ে গেছে জানিয়ে নিজের নাম নয়ন মিয়া বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্র যে দখল হয়েছে এমন তথ্য তাদের কাছে ছিল না।

এরপর বেলা ১২টার দিকে কেন্দ্রে আসেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ইউনুচ আলী। প্রথম আলোর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই কেন্দ্র স্থগিত করা হয়েছে। সব ব্যালট পেপার জব্দ করা হয়েছে। তিনি বলেন, কাউকে মারধর করা হলে সেটা পুলিশের ব্যাপার। আর এজেন্ট ঢুকতে না দেওয়ার কোনো অভিযোগ আসলে তিনি ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 282
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: ABROAD
Offer Title: ক্ষমতায় বসেই বিশ্বকে অস্ত্র দেখাবেন পুতিন

Offer Details: কিনঝাল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র
রাশিয়ার নতুন হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র কিনঝাল নামে পরিচিত। গত সপ্তাহে সামরিক কুচকাওয়াজে এটি প্রথম দেখানো হয়। এ বছরের ১ মার্চ কিনঝাল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের উদ্বোধন করে ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, এটি শব্দের চেয়ে ১০ গুণ গতিসম্পন্ন। অ্যান্টিব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধেও এটি অধিক কার্যকর। এ ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক বোমা বহনেও সক্ষম। গত সপ্তাহে তাসের এক প্রতিবেদনে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইউরি বারিসভকে উদ্ধৃত করে বলা বলেন, ‘কিনঝাল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি দীর্ঘ সীমার ক্ষেপণাস্ত্র, যা বায়ু ও ক্ষেপণাস্ত্রের প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম। এটি অপরাজেয় এবং যুদ্ধ এবং সম্ভাব্য মোকাবিলা অধিক কার্যকর।
ওয়াইআরএস আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র... ওয়াইএআরএস আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রটি এসএস-২৭ নামে পরিচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র ডিফেন্স অ্যাডভোকেসি অ্যালিয়েন্স (এমডিএএ) বলেছে, আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রটি ১২ হাজার কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত হানার ক্ষমতাসম্পন্ন ১০টি পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম। এমডিএএ বলছে, রাশিয়ার হাতে এসএস-২৭ আছে ৭৩টি। এগুলো বড় আকারের পারমাণবিক বোমা, রাসায়নিক বোমা বহন করতে পারবে। ওয়াইএআরএস আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রটি বিভিন্ন লক্ষ্য ক্রমানুসারে আঘাত হানতে সক্ষম, প্রধানত বানানো হয়েছে পারমাণবিক বোমা বহন করার জন্যই।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 281
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: ABROAD
Offer Title: ক্ষমতায় বসেই বিশ্বকে অস্ত্র দেখাবেন পুতিন

Offer Details: বিজয় দিবসে আজ বুধবার মস্কোর রেড স্কয়ারে নতুন ও অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র প্রদর্শনী করবে রাশিয়া। চতুর্থ মেয়াদে ছয় বছরের জন্য ভ্লাদিমির পুতিন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরই এ সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর খবর পাওয়া গেল। এর আগে গত সোমবার শপথ নেওয়ার সময় পুতিন প্রতিজ্ঞা করেন যে রাশিয়াকে আরও শক্তিশালী ও সমৃদ্ধিশালী করা হবে। গোয়েন্দা কর্মকর্তা থেকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বনে যাওয়া পুতিন এবার তাঁর সামরাস্ত্র বিশ্বকে দেখাবেন। এর আগে রাশিয়া একটি ডুবোজাহাজ তৈরির কথা বলেছে, যার নাম পুজেইদন বা স্ট্যাটাস-৬। পারমাণবিক বোমাটি সাগরের তলদেশে বিস্ফোরিত হলে প্রায় ৩২৮ ফুট উঁচু সুনামি তৈরি করতে পারে। সাবমেরিনটির বিধ্বংসী ক্ষমতা আর তেজস্ক্রিয়তা শুধু একটি দেশ নয়, পুরো বিশ্বের জন্যই মারাত্মক বিপর্যয় বয়ে আনতে পারে। ১৮ বছর ধরে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় থাকা পুতিন ২০২৪ পর্যন্ত রাশিয়া শাসন করবেন। ৬৫ বছর বয়সী পুতিনের সময়কে অনেকেই জারের শাসনামলের সঙ্গে তুলনা করে থাকেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের নাৎসি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ৭৩তম বার্ষিকীর উদ্‌যাপন উপলক্ষে আজ সামরিক বাহিনীর মহড়ায় সমরাস্ত্র প্রদর্শনী হবে। সিএনএন, তাস ও স্পুতনিক ইন্টারন্যাশনালের খবরে যে অস্ত্রগুলোকে বিশ্ব ওই দিন দেখবে, তার বিবরণ হলো— এসইউ-৫৭ যুদ্ধবিমান সুখোই এসইউ-৫৭ নামের যুদ্ধবিমান রাশিয়ার নিজস্ব তৈরি। পঞ্চম প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটারগুলো ২০১০ সালের প্রথম আকাশে ওড়ে। তবে দুই ইঞ্জিনের এই যুদ্ধবিমানের রাশিয়ার বিমানবাহিনীতে এখনো অভিষেক হয়নি। রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইউরি বারিসভের বরাতে দেশটির সংবাদমাধ্যম তাস বলেছে, এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে সিরিয়ায় পর্যবেক্ষণমূলক দুটি এসইউ-৫৭ পাঠানো হয়েছে। এসইউ-৫৭ আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করলে এটিই হবে প্রথম পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এফ-২২ এবং এফ-৩৫, চীনের জে-২০ ও রাশিয়ার এসইউ-৫৭ একই ধরনের যুদ্ধবিমান।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 279
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: GAZIPUR
Offer Title: নির্বাচন স্থগিত হওয়ার পর গাজীপুর এখন বিষাদের শহর

Offer Details: আকস্মিক ঝড়ে যেন নিস্তব্ধ চারপাশ। এ ঝড়ে ক্লান্তিহীন ব্যস্ততার মধ্যে হঠাৎ থমকে গেছেন প্রার্থীরা। বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতি নিয়েও চিন্তিত তাঁরা। শহরের সর্বত্র নীরবতা নেমে এসেছে। বিভিন্ন মোড়ে চায়ের দোকানগুলোতে ঝিম মেরে বসে আছেন কিছু মানুষ। এক দিন আগেও সরব মানুষগুলো এখন ভাষাহীন। চোখেমুখে চাপা পড়ে আছে ক্ষোভ। কারও মুখে হাসি নেই। হতাশায় নিমজ্জিত মানুষগুলোর জিজ্ঞাসা, কেন এমন হলো! আদালতের আদেশে সিটি করপোরেশন নির্বাচন স্থগিত হওয়ার পর এখন বিষাদের শহর গাজীপুর।

গতকাল সোমবার সকালে গিয়ে বদলে যাওয়া গাজীপুরের চিত্র চোখে পড়ে। মাইকে প্রচারের আওয়াজ নেই, কর্মী বা প্রার্থীদের জনসংযোগ নেই। রাস্তায় রাস্তায় দল বেঁধে মানুষের ছোটাছুটি নেই কোথাও। টঙ্গী পৌরসভার পাশে অবস্থিত বিএনপি প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকারের বাসার সামনে কোনো জটলা নেই। এক দিন আগের সরগরম বাসাটি সুনসান হয়ে আছে। ভিড় নেই, কয়েকজন বসে আছেন তাঁর অফিস কক্ষে। নির্বাচন বন্ধ হয়ে যাওয়ার হতাশা ও হামলা-মামলার আশঙ্কার কথা জানালেন তাঁরা।

হাসান উদ্দিন সরকার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিশ্চিত পরাজয় জেনেই সরকারি দল আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। আদালতের আদেশ নিয়ে তো আমাদের কিছু বলার সুযোগ নেই। কিন্তু আমাদের সবার মন ভেঙে গেছে। প্রার্থীরা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সংক্ষুব্ধ হয়ে আদালতে গিয়েছি। আদালত নিশ্চয়ই পুনর্বিবেচনা করবেন। আমরা এখনো নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদী।’

বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। কথা হয় হাজি আবদুর রশীদ (৭০), মোহাম্মদ ইমান আলী (৪৯), মো. সিরাজ (৫০), মো. কবির হোসেনের (২৮) সঙ্গে। বিভিন্ন বয়সী গাজীপুরের এ ভোটাররা প্রায় একই সুরে হতাশার কথা বলেন। তাঁরা বলেন, ‘সবকিছু ঠিক করেই নির্বাচন কমিশন তফসিল দিয়েছে। উৎসবমুখর পরিবেশে আমরা ভোট দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। গাজীপুরের কোথাও কোনো মারামারি-হানাহানি হয়নি। প্রার্থীদের মধ্যে বিরোধ হয়নি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকার পরও কেন ভোট স্থগিত করে দেওয়া হলো। আদালতের রায় নিয়ে কারও কিছু বলার সুযোগ নেই। কিন্তু আদালত কেন আগে ব্যবস্থা নিলেন না। আমাদের কী অপরাধ! আমরা ভোট দিতে চাই। আদালত আমাদের ভোটের ব্যবস্থা করুন।’

আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের জমজমাট বাড়িটিও অনেকটা নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। তিনি গেছেন সাবেক সাংসদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য সেখানে গিয়েও পাওয়া যায়নি। ততক্ষণে তিনি ঢাকায় চলে গেছেন। মৃত্যুবার্ষিকীর ওই অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সমাগমে আলোচনার বিষয় ছিল কেন নির্বাচন স্থগিত, এতে কার লাভ, কার ক্ষতি ইত্যাদি।

তবে এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানের সমর্থকেরা ছিলেন খোশমেজাজে। তিনিও প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। স্থানীয় রাজনীতিতে রেষারেষি থাকলেও আজমত উল্লা ছিলেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘একটা উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ঘিরে জনগণের মধ্যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু আদালতের রায়কে সম্মান জানাতেই হবে। এখন আইনি জটিলতার অবসান করে অতিসত্বর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই আমরা।’

স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে দেখা যায়, কোনো ব্যস্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চুপচাপ বসে আছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বলেন, ‘সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ১০০ মাইল গতিতে দৌড়াচ্ছিলাম, হঠাৎ থামিয়ে দেওয়া হয়েছে। আকস্মিক ধাক্কায় এখন সবাই ক্লান্ত।’ রিটার্নিং কর্মকর্তা যুগ্ম সচিব রকিব উদ্দিন মণ্ডল প্রথম আলোকে বলেন, ‘আদালতের আদেশে নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। আমরা তা-ই করেছি। এখন কমিশনের পরবর্তী আদেশের অপেক্ষায় আছি।’

৫৭টি ওয়ার্ডে ২৫৪ জন কাউন্সিলর, ৮৪ জন মহিলা কাউন্সিলর, ৭ জন মেয়র প্রার্থী মিলে সিটি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তাঁরা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। সাবেক প্যানেল মেয়র ও এবারের কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল করিম বলেন, সব দলের প্রার্থীরা ভোটারদের দুয়ারে গেছেন। একটা উৎসবের আমেজ ছিল। এখন মানুষের মুখে হাসি নেই, সবাই স্তব্ধ হয়ে গেছে। এত খাটুনির পর বন্ধ হয়ে যাওয়া কেউ মেনে নিতে পারছে না। তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বলে জানান। তাঁর মতোই প্রতিক্রিয়া জানান আরেক সাবেক প্যানেল মেয়র ও ৪০,৪১, ৪২ ওয়ার্ডের (সংরক্ষিত ১৪) কাউন্সিলর প্রার্থী, মহানগর আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক হোসনে আরা সিদ্দিকি। তিনি বলেন, জটিলতা যদি থেকেই থাকে, তফসিল কেন হলো? মনোনয়ন প্রত্যাহারের আগেও তো বন্ধ করা যেত। লাখ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। বাজেটের ১২ আনা ব্যয় হয়ে গেছে। তীরে এসে কেন নাও ডুবিয়ে দেওয়া হলো।

উৎসব ফিরে পেতে চায় সবাই। সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) গাজীপুর জেলা সভাপতি মুকুল কুমার মল্লিক বলেন, নির্বাচন নিয়ে একটা উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। ভোটাররা অপেক্ষমাণ ছিলেন। নির্বাচন স্থগিত হয়ে যাওয়াতে উৎসবে ভাটা পড়েছে। কোনো ধরনের সহিংসতা না হওয়ায় গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচনের সম্ভাবনা ছিল বলেও মনে করেন তিনি।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 267
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: ABROAD
Offer Title: বিএনপি জোবাইদার ফেরা অনিশ্চিত বলে মনে করছে

Offer Details: বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে। রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। বিএনপির রাজনীতিতে জিয়া পরিবারের এই দুই সদস্যই কেবল সরাসরি রাজনীতিতে যুক্ত। বিএনপি ক্ষমতায় না এলে তারেক রহমান যে দেশে ফিরবেন না, তা দলটির সব পর্যায়ের নেতাদেরই জানা ছিল। কিন্তু দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবাস দীর্ঘ হবে—এমনটা ধারণাতে ছিল না বিএনপি নেতাদের। খালেদা জিয়ার জামিন না হওয়ায় তাই হঠাৎ দলটির মধ্যে তারেকের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে নিয়ে নানামুখী আলোচনা শুরু হয়। কারাগারে বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের অবনতি নিয়ে আলোচনা শুরু হলে বিএনপি নেতাদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে এমন খবরও প্রকাশ পায়, জোবাইদা দেশে ফিরে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন। তাঁরই পরামর্শে পরবর্তী চিকিৎসা কী হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। চিকিৎসক হিসেবে খালেদা জিয়াকে দেখতে আসছেন—সাম্প্রতিক সময়ে এমন আলোচনা হলেও জোবাইদাকে নিয়ে বিএনপির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনা আছে। তারেকের অনুপস্থিতি এবং খালেদা জিয়াকে সহায়তা করতে তিনি দেশে এসে রাজনীতিতে ঢুকবেন—এমন আলোচনা বহু বছর ধরেই চলছে। কিন্তু তারেকের পাসপোর্ট বিতর্কের মধ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের একটি চিঠি বিএনপির সেই ভাবনাকে ফিকে করে তুলেছে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী তারেক রহমানের পাশাপাশি জোবাইদা রহমান ও তাঁদের একমাত্র মেয়েও যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র দপ্তরে পাসপোর্ট জমা দিয়েছেন, যা এখন ব্রিটেনে বাংলাদেশ দূতাবাসে জমা আছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সহসভাপতি ও মধ্যম সারির দায়িত্বশীল ছয়জন নেতার সঙ্গে সম্প্রতি প্রথম আলোর কথা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়ায় তারেকের পাশাপাশি জোবাইদা রহমানও পাসপোর্ট জমা দিয়েছেন। ফলে তারেকের মতো তাঁরও আপাতত দেশে আসার ইচ্ছে নেই বলেই তাঁরা মনে করছেন। জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ বলেন, যেকোনো দেশে যে–কেউ রাজনৈতিক আশ্রয় নিলে সে দেশের সরকারের কাছে পাসপোর্ট দিতে হয়। ব্রিটেনে তারেক রহমান, তাঁর পরিবার রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছেন—এটি সবাই জানেন। তিনি বলেন, ‘যদি জোবাইদা রহমান ইচ্ছা করেন, যদি তিনি অ্যাপ্লাই (আবেদন) করেন হোম মিনিস্ট্রিতে যে আমার যাওয়ার ব্যাপারে কোনো ভয়ের সম্ভাবনা নেই বা আমি দেশে গেলে নিপীড়নের শিকার হব না কিংবা নিরাপদ বোধ করছি, তৎক্ষণাৎ তাঁকে পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে দেবে।’ জোবাইদা রহমান দেশে ফিরে আসবেন কি না এবং রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন কি না, এ বিষয়ে তাঁর ধারণা নেই বলে জানান মোশাররফ হোসেন। চিকিৎসক জোবাইদা রহমান লন্ডনে যাওয়ার আগে দেশে সরকারি চাকরি করতেন। দেশে থাকতে তিনি কখনো সরাসরি রাজনীতি করেননি। এসব কারণে দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির ভেতরে–বাইরে তাঁকে নিয়ে আলোচনা ছিল। তাঁর বিষয়ে দলের ভেতরেও ইতিবাচক ধারণা রয়েছে। এসব কারণে অনেকে মনে করেন, জোবাইদা রহমান দেশে ফিরে রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন। তা ছাড়া আইনের দৃষ্টিতে তারেক রহমান পলাতক আসামি হলেও জোবাইদা রহমানের তেমন কোনো সমস্যা নেই। যদিও ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে ঢাকার কাফরুল থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই মামলায় তাঁর মা ইকবাল মান্দ বানুকেও আসামি করা হয়। তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের বিষয়ে বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা বলছেন, তিনি দেশে ফিরে রাজনীতিতে যোগ দিতে চাইলে তাঁরা তাঁকে দল স্বাগত জানাবেন। কিন্তু তিনি না এলে যে বিএনপি অনেক বেশি সমস্যায় পড়বে, এটা ভাবা ঠিক না। এখন যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাতে দলের পরীক্ষিত নেতারা সমন্বয় করে দল চালাচ্ছেন। তাঁদের মত, জোবাইদা দেশে আসতে চাইলে খুব বেশি সমস্যা হবে না। তিনি চাইলেই দেশে ফিরতে পারবেন। তবে দলটির অনেক নেতাই মনে করেন, জোবাইদা রহমান কখনো রাজনীতি করেননি। এ কারণে তাঁকে নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। দলের কাছেও তিনি জনপ্রিয়। তিনি দেশে এসে রাজনীতিতে সক্রিয় হলে বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা–কর্মীরা ‘ভরসা’ পেতেন। খালেদা জিয়ার কারাবাস দীর্ঘ হলে আগামী নির্বাচনের আগে জোবাইদা নিয়ে দলের মধ্যে আলোচনা ছিল। তাঁর রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়ার খবরে দলের মধ্যে, অনেক নেতা–কর্মীর মধ্যে কিছুটা হতাশা এসেছে। কেননা, জোবাইদা থাকলে জিয়া পরিবারের কেউ একজনকে সরাসরি পেতেন নেতা–কর্মীরা। জোবাইদা রহমানের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়া এবং রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি মনে করি, পরিবারের মধ্যে রাজনীতি থাকতে হবে এটা পুরোনো চিন্তাভাবনা, এটি প্রাচীন যুগের কথা। একটি গণতান্ত্রিক এবং প্রগ্রেসিভ সোসাইটিতে বা ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিতে এগুলো থাকে না। আমি মনে করি না জোবাইদা রহমান ফিরতে না পারলে সমস্যা হবে। এ নিয়ে পার্টির মধ্যে কোনো চিন্তা করাও ভুল। কারণ, তাহলে একটি দেউলিয়াপনা চলে আসে।’ এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি জানি না জোবাইদা রহমান কী চান। অনেক কিছুই এখন ডিপেন্ড (নির্ভর) করে। জোবাইদা রহমানের পাসপোর্ট তো তাঁর হাতে নেই। এটি ভবিষ্যৎই বলে দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘একবার শুনেছিলাম, প্রাইম মিনিস্টার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) উনিও বলেছিলেন যে জোবাইদা রহমান রাজনীতিতে আসেন না কেন? সে ক্ষেত্রে এটি একটি ভালো দিক। তিনি লেখাপড়ায় ভালো। পেশায় ডাক্তার। রাজনীতিতে তাঁর কতটুকু ইন্টারেস্ট (আগ্রহ) আছে, সেটিও একটি ব্যাপার।’
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 235
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: ABROAD
Offer Title: রোহিঙ্গা নির্যাতনের স্বাধীন তদন্ত চায় কমনওয়েলথ

Offer Details: লন্ডন থেকে: রোহিঙ্গাদের ওপর গণহারে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী অপরাধীদের স্বাধীন তদন্ত প্রক্রিয়ায় জবাবদিহিতার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে কমনওয়েলথ। শুক্রবার (২০ এপ্রিল) সদস্য দেশগুলোর সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে ২৫তম কমনওয়েলথের যৌথ ইশতেহারে বিষয়টি গৃহীত হয়। ইশতেহারের ৫০তম অনুচ্ছেদে বলা হয়, কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা সব ধরনের সহিংসতা বন্ধ করা এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার আহ্বান জানাচ্ছে। একই সঙ্গে স্বাধীন তদন্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গণহারে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। কমনওয়েলথ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণ খুঁজে বের করা এবং শিগগিরই রাখাইন অ্যাডভাইজরি কমিশনের (কফি আনান কমিশন) সুপারিশ বাস্তবায়নের তাগিদ দেন। উদ্বাস্তু রোহিঙ্গাদের নিজদেশে প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে মিয়ানমারের চুক্তির কথা উল্লেখ করে কমনওয়েলথ রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবর্তন শুরুর কথা বলেন। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার সমাজে সমান সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার কথাও বলেন তারা। ইশতেহারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া দশ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার প্রতি কমনওয়েলথ সদস্য দেশের সরকার প্রধানদের পক্ষ থেকে পূর্ণ সংহতি জানানো হয়। জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক সংস্থা ইউনাইটেড নেশন্স হাইকমিশন ফর রিফিউজি’র মাধ্যমে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের টেকসই প্রত্যাবর্তনের আহ্বান জানান কমনওয়েলথ দেশগুলোর প্রধানরা। একইসঙ্গে নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে টেকসই প্রত্যাবর্তনের পরিবেশ তৈরির আহ্বান জানানো হয়। অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়া বাস্তুচ্যুতে এ জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করা হয় এতে। দ. এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে চায় বাংলাদেশ বাংলাদেশ সময়: ০১১৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ২১, ২০১৮ এমইউএম/এএ
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 234
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: CHATTOGRAM
Offer Title: ছাত্রলীগ নেতার চড় খাওয়া সেই ব্যক্তি বাড়িছাড়া

Offer Details: রাশেদ মিয়াকে নুরুল আজিমের চড় মারার ভিডিও বৃহস্পতিবার ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ছবি: ভিডিও চিত্র থেকে নেওয়াচড় মারার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর সংগঠন থেকে অব্যাহতি পাওয়া চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির ভয়ে বাড়িছাড়া কোচিং সেন্টারের পরিচালক রাশেদ মিয়া। নিরাপত্তা চেয়ে তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরের পাঁচলাইশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। নিজের বাসা ছেড়ে রাশেদ এখন পরিবার নিয়ে আত্মীয়স্বজনের বাসায় থাকছেন। বৃহস্পতিবার নগরের পাঁচলাইশ থানায় নুরুল আজিমসহ ছাত্রলীগের আরেক কর্মীর নাম উল্লেখ করে অভিযোগটি করেন রাশেদ মিয়া। অভিযোগে অজ্ঞাতপরিচয় আরও সাত-আটজন জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়। আজ বিকেলে রাশেদ মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, নুরুল আজিমের বিরুদ্ধে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও মারধরের ঘটনায় মামলা করার পরপরই তিনি (নুরুল আজিম) লোকজন নিয়ে তাঁর বাসায় যান। সেখানে না পেয়ে তাঁর কোচিং সেন্টারে যান। বাসায় কাউকে না পেয়ে হুমকি দিয়ে আসেন। এ কারণে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। জীবননাশের আশঙ্কায় তিনি বাসায় না থেকে আত্মীয়স্বজনদের বাসায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। হুমকি দেওয়ার বিষয়ে জানতে নুরুল আজিমের মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে বৃহস্পতিবার তিনি প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, কোচিং সেন্টারের পরিচালক রাশেদের কাছে তিনি সাড়ে নয় লাখ টাকা পাবেন। ওই টাকার জন্য কোচিং সেন্টারে গিয়েছিলেন। চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ের একটি কোচিং সেন্টারের পরিচালক রাশেদ মিয়াকে মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিমের চড় মারার ভিডিও গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও চিত্রটি গত ১৭ ফেব্রুয়ারির বিকেলের। ওই দিন বিকেল ৫টা ২৬ মিনিট থেকে ৩২ মিনিট পর্যন্ত ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, রাশেদ মিয়া কোচিং সেন্টারে তাঁর কার্যালয়ে বসে আছেন। সেখানে ঢুকে নুরুল আজিম উত্তেজিত হয়ে যান। একপর্যায়ে রাশেদ মিয়ার চুল ধরে টানাহ্যাঁচড়া করতে থাকেন। এরপর চড়-থাপ্পড় মারতে থাকেন। ছয় মিনিটের ভিডিওতে দেখা যায়, রাশেদ মিয়াকে ১৩টি চড় মারেন নুরুল আজিম। এ সময় হাত জোড় করে ছিলেন রাশেদ মিয়া। পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ওয়ালী উদ্দিন আকবর আজ বিকেলে প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রলীগ নেতা নুরুল আজিম কোচিং সেন্টারের পরিচালককে হুমকি দেওয়ার বিষয়ে থানায় জিডি হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোচিং সেন্টারের পরিচালক ও তাঁর পরিবারকে নিরাপত্তার জন্য যা করার সব করবে পুলিশ। আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। নুরুল আজিমকে গ্রেপ্তার করা হবে কি না, উত্তরে পরিদর্শক তদন্ত বলেন, তাঁরা দেখছেন। পাঁচলাইশ থানায় দেওয়া অভিযোগে বলা হয়, নুরুল আজিম ইউনিভার্সিটি অ্যাডমিশন কোচিং সেন্টারে প্রায়ই আসা-যাওয়া করতেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি জিইসি মোড়ে ওই কোচিং সেন্টারে গিয়ে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন তিনি। না দিলে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এরপর ১৩ এপ্রিল নগরের মুরাদপুরের মোহাম্মদপুর এলাকায় রাশেদকে একা পেয়ে মারধর করেন নুরুল আজিম ও ছাত্রলীগ কর্মী নোমান চৌধুরী। এ সময় তাঁরা ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। টাকা নেই জানানো হলে নুরুল আজিমের নির্দেশে নোমান চৌধুরী সুগন্ধা আবাসিক এলাকার বাসায় গিয়ে রাশেদের স্ত্রীর পাসপোর্টসহ ৩৫ হাজার টাকা নিয়ে যান। বাকি টাকা না দিলে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এর আগেও ৪ এপ্রিল চট্টগ্রাম বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাহেদ খান বাদী হয়ে নুরুল আজিমসহ ছাত্রলীগের সাত নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে নগরের চকবাজার থানায় ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা করেছিলেন। প্রবেশপত্রের সঙ্গে উন্নয়ন ফি বাবদ পাঁচ হাজার টাকা নেওয়াকে কেন্দ্র করে গত ২৯ মার্চ বিজ্ঞান কলেজে নুরুল আজিমের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেন। সেদিন কলেজ কর্তৃপক্ষ ৩১ মার্চ বাড়তি ফি ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দেয়। এরপর কর্তৃপক্ষ টাকা ফেরত দিতে গড়িমসি করায় ৩১ মার্চ দুপুরে নুরুল আজিম আবারও ওই কলেজে যান। তখন টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে নুরুল আজিম ও তাঁর কর্মীরা অধ্যক্ষকে শারীরিকভাবে আঘাত করেন বলে অভিযোগ ওঠে। গতকাল রাত আটটার দিকে নুরুল আজিমকে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা জানান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান। নুরুল আজিমও তাঁর ফেসবুক পাতায় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে করা আবেদনপত্রটি দেন। নুরুল আজিমের চড় মারা, চুল ধরে টানাহ্যাঁচড়ার ঘটনাকে দুঃখজনক বলেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন। তিনি আজ প্রথম আলোকে বলেন, এ ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। যাঁরা ছাত্রলীগের দায়িত্বশীল পদে আছেন, তাঁদের সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে রাজনীতি করা উচিত। নইলে আগামী নির্বাচনে বিরোধী দল এই সুযোগটি কাজে লাগাবে। এতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 185
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: DHAKA
Offer Title: বিএনপির ৮ নেতার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

Offer Details: ওপরে বাঁ দিক থেকে নজরুল ইসলাম খান, খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; নিচে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস, হাবিব উন নবী খান সোহেল ও তাবিথ আউয়াল।দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির নানা অভিযোগের ভেতরেই দলটির শীর্ষ আট নেতার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে সংস্থাটি। তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং, সন্দেহজনক ব্যাংক লেনদেনসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই বিএনপি নেতারা বলছেন, তাঁদের চাপে রাখতেই সরকারের কৌশলের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নিয়েছে দুদক। যেসব নেতার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে, তাঁরা হলেন স্থায়ী কমিটির চার সদস্য—খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস; দুই ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে ও দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল। এ ছাড়া এম মোর্শেদ খানের ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান হচ্ছে। দুদক সূত্রে জানা গেছে, অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন উপপরিচালক সামছুল আলম। চলতি সপ্তাহেই এঁদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে চিঠি পাঠাবে সংস্থাটি। পাশাপাশি তাঁদের সম্পদের হিসাবও জমা দিতে বলবে প্রতিষ্ঠানটি। দুদকের মামলায় সাজা পেয়ে এখন কারাগারে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ ছাড়া বিএনপির ২৫ জনের বেশি জ্যেষ্ঠ নেতার বিরুদ্ধেও দুদকের করা দুর্নীতির মামলা চলছে। দলটি দীর্ঘদিন ধরেই দুদকের সমালোচনায় মুখর। গত ২১ মার্চ দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘দুদক রাতকানা বাদুড়ের মতো। একে দায়িত্বই দেওয়া হয়েছে বিএনপির নেত্রী ও নেতাদের বিরুদ্ধে খড়্গ চালিয়ে যাওয়ার জন্য।’ সূত্র জানায়, একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে খবর প্রকাশ হয়, ৩০ দিনে এসব ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব থেকে ১২৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। সেই সূত্র ধরে অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। সূত্রটি বলছে, যাদের বিরুদ্ধে অস্বাভাবিক অর্থ উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে, তাঁদের কয়েকজনই প্রথিতযশা ব্যবসায়ী। ওই পরিমাণ অর্থ লেনদেন অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু বড় অঙ্কের ওই সব লেনদেন নগদে হওয়ায় তাঁদের বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এই নগদ অর্থ উত্তোলন ব্যবসায়িক লেনদেনের বাইরে কি না, সেটা খতিয়ে দেখা হবে। যে অভিযোগ আমলে নিয়ে দুদক অনুসন্ধানে নেমেছে, তাতে বলা হয়, তিনটি বেসরকারি ব্যাংকে আবদুল আউয়াল মিন্টুর হিসাব থেকে ১১, ১৫ ও ২২ ফেব্রুয়ারি মোট ৩২ কোটি টাকা তোলা হয়। একই মাসে তাঁর ছেলে তাবিথ আউয়ালের হিসাব থেকে তোলা হয় ২০ কোটি টাকা। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খানের ব্যাংক হিসাব থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ১৮ কোটি টাকা। তাঁর ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের হিসাব থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি তোলা হয় ৯ কোটি টাকা। খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৩ থেকে ১২ মার্চের মধ্যে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ১২টি চেকের মাধ্যমে ২১ কোটি টাকা তুলেছেন বলে অভিযোগে বলা হয়েছে। এর মধ্যে ছয়টি চেকে টাকা তোলা হয়েছে ঢাকার বাইরে থেকে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ও ৪ মার্চ ঢাকা ব্যাংকে মির্জা আব্বাসের হিসাব থেকে ১৬ কোটি টাকা তোলা হয়। এ ছাড়া নজরুল ইসলাম খান এবং হাবিব উন নবী খান সোহেলের ব্যাংক হিসাব থেকে বিভিন্ন সময়ে ৭ কোটি টাকা ‘সন্দেহজনক লেনদেন’ হয়েছে বলে অভিযোগে বলা হয়েছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ধরনের একটি খবর গত ১৭ মার্চ বাংলা ইনসাইডার নামের একটি অনলাইন পোর্টালে প্রকাশ হয়েছিল; যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ওই অনলাইনটির মালিক কে, কারা এটি চালায়, তা সমাজের সচেতন মহল জানেন। ওই ভিত্তিহীন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুদক এখন অনুসন্ধান চালাবে। এ ধরনের পলিটিসাইজড বিষয়ে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষপাতমূলক তৎপরতা তাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, দেশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দু-একটি ‘হাওয়াই অনলাইনে’ প্রকাশিত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে দুদক অনুসন্ধান করছে, তার কতটা ভিত্তি আছে? তিনি বলেন, ‘যে ব্যাংকের লেনদেনের কথা বলা হয়েছে, সেখানে আমার বা আমার পরিবারের কারও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কখনোই ছিল না, এখনো নেই।’ খন্দকার মোশাররফ বলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির কথা যেখানে মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে আছে, সেগুলো নিয়ে দুদকের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাদের মাথাব্যথা ‘হাওয়াই’ প্রতিবেদন নিয়ে। দুদকের এ কার্যক্রমকে রাজনৈতিক হিসেবে মন্তব্য করেন তিনি। দলের আরেক শীর্ষ নেতা নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা যাঁরা রাজনীতিতে সক্রিয়, তাঁদের চাপে রাখতে সরকারের একটি কৌশল। শীর্ষ দুর্নীতিবাজ হিসেবে যাঁরা পরিচিত, তাঁদের না ধরে আমাদের নিয়ে দুদক কেন টানাটানি করছে, সেটা সবাই বোঝে।’ এ বিষয়ে দুদকের উচ্চপর্যায়ের কোনো কর্মকর্তাই মুখ খুলতে রাজি হননি। দুদকের মুখপাত্র ও সচিব শামসুল আরেফিনের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দেওয়ার পরও তিনি ফোন ধরেননি। বক্তব্য জানতে খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আমরা আশা করি, দুদক আইনি পরিমণ্ডলে থেকেই তাদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা যদি ব্যক্তি বা রাজনৈতিক পরিচয় দেখে কোনো অনুসন্ধান করে, তাহলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 182
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Political
Location: DHAKA
Offer Title: BNP will contest May 15 elections to Gazipur, Khulna city corporations

Offer Details: Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir announced the decision after a meeting of the senior leaders at Chairperson Khaleda Zia’s Gulshan office on Sunday night. He said they decided to nominate candidates for the May 15 civic polls to make their movement for Khaleda’s release ‘more dynamic’. The former prime minister has been in jail since Feb 12 when a special court sentenced her to prison for five years for corruption in Zia Orphanage Trust. Mirza Fakhrul said, “The most popular leader of Bangladesh is jailed on false charges. We’ve decided to contest in the election as part of the movement for her release to make it more dynamic.” “Contesting in this election is part of our efforts to help maintain the democratic trend and preserve the people’s right to vote,” he added. But the BNP leader said they have their doubts about whether the voting would be fair. “The opposition parties are not allowed to exercise their minimum constitutional rights to go to the people and organise rallies. In such a situation, there is much doubt over the effectiveness of the elections,” he said. He also said the acting chairman of the party, Tarique Rahman, and the members of the National Standing Committee will pick up the candidates for the polls. Tarique addressed the meeting through a video call. Mirza Fakhrul said they discussed the current political situation and the movement for Khaleda’s release. In the last elections to Gazipur City Corporation on July 6, 2013, BNP nominated Abdul Mannan and in Khulna City Corporation polls on June 15 the same year, Moniruzzaman Moni fought as the BNP candidate. Both the BNP candidates won.
Offer Source: Plz, click here to show


মিডিয়া এসটিএন**** info@selltoearn.com***

মিডিয়া এসটিএন

Kaliakair, Gazipur, Dhaka, Bangladesh.
https://www.selltoearn.com

প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

E-mail:selltoearnmoney@gmail.com

উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

কারিগরি সহযোগীতায় :
হেমাস আইটি http://www.selltoearn.com

E-mail: info@selltoearn.com

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার মিডিয়া এসটিএন