বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা…

বাংলাদেশে স্বাক্ষরতার হার খুব কম, ২০১০ সালে নারীদের জন্য ৫২.২ % এবং পুরুষদের জন্য ৬১.৩ % ছিল। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ শিক্ষার হার ৬৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশে শিক্ষা ব্যবস্থা তিন সারির এবং বহুলাংশে ভর্তুকিপুষ্ট। বাংলাদেশ সরকার প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বহু বিদ্যালয়ের পরিচালনা ব্যয় সর্বাংশে বহন করে। সরকার অনেক ব্যাক্তিগত স্কুলের জন্য অর্থায়ন করে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষা খাতে, সরকার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাধ্যমে ১৫ টিরও বেশী বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্থায়ন দিয়ে থাকে। ২০১০ খ্রিস্টাব্দ থেকে সরকার মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সকল ছাত্র-ছাত্রীকে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ করে আসছে। শিক্ষা বৎসরের প্রথম দিনের মধ্যেই ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে নতুন ক্লাশের বই তুলে দেয়ার ঐতিহ্য প্রবর্তিত হয়েছে ২০১১ খ্রিস্টাব্দে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তিন পদ্ধতি প্রচলিত। প্রথমত সাধারণ পদ্ধতির স্কুলগুলোতে সরকারী পাঠ্যক্রম অনুসৃত হয়। এসব স্কুলে শিক্ষাপ্রদানের ভাষা বাংলা। দ্বিতীয়ত রয়েছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। এগুলোতে পশ্চিমা পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয়। তুলনামূলকভাবে সীমিত সংখ্যক হলেও উচ্চ মানের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য এই স্কুলগুলো প্রসিদ্ধ। তৃতীয়ত রয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা। শেষোক্ত শিক্ষা ব্যবস্থার মূল ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষা। তবে ভাষা, গণিত, বিজ্ঞান, ব্যবসায় ইত্যাদি সকল বিষয়ও পাঠ্য। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ শুরু হয়। এর ফলে ব্যক্তিখাতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হতে শুরু করে। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ বাংলাদেশে ব্যক্তিখাতে স্থাপিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭৮। তথ্য সূত্র: গুগল ও উইকিপিডিয়া-বিশ্বকোষ । সিটি ইউনিভার্সিটিতে নিয়োগ । টি টুয়েন্টিতে অর্জন… বাংলাদেশ গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মোকাবেলা করে। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার পর থেকে ১০ খেলা হারার পর বাংলাদেশের প্রথম জয় এবং আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় জয়। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপের উভয় পর্যায়ে ৯ উইকেটের ব্যবধানে সর্ববৃহৎ জয়। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৮ বলের ব্যবধানে জয় বাংলাদেশের জন্য টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপের উভয় পর্যায়ে সর্ববৃহৎ জয়। আফগানিস্তান গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তান প্রথমবারের মতো টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মোকাবেলা করে। টুয়েন্টি ২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের ৭২ রান সংগ্রহ সর্বনিম্ন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ৭২ রান বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তান সর্বনিম্ন সংগ্রহ। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ৯ উইকেটের ব্যবধানে আফগানিস্তানের সর্ববৃহৎ পরাজয়। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৮ বলের ব্যবধানে পরাজয় টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে সর্ববৃহৎ পরাজয়। ৭২ রানে অল-আউট টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ২য় সর্বনিম্ন এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ সর্বনিম্ন রান হিসেবে স্বীকৃত। নেপাল গ্রুপ পর্বে প্রথমবারের মতো হংকংয়ের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মুখোমুখি হয়। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে পারস খডকা ১ম বলেই উইকেট লাভ করেন। হংকং গ্রুপ পর্বে প্রথমবারের মতো নেপালের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মুখোমুখি হয়। নজীব আমর টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের সবচেয়ে বয়ষ্ক খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন। আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৬৯ রান দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ সর্বনিম্ন রান হিসেবে চিহ্নিত। তথ্য সূত্র: গুগল ও উইকিপিডিয়া-বিশ্বকোষ । ফিচার অনুসারে টি টুয়েন্টি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ উপভোগ করুন ।