সফল বক্তা হওয়ার কৌশল…

১. সঠিক পথে চলুন । ২. বর্তমানেই কেন্দ্রীভূত থাকুন। ৩. ব্যবসায় সফলতার রহস্য – নিষ্টা ও প্রতিশ্রুতি, লেনদেন, গতিশীলতা ও বিশ্বস্থ্যতা, শ্রেষ্ঠত্ব ও উৎকর্ষতা, ধৈর্য ও পরিশ্রম। ৪. কিছু বলুন মনোরঞ্জন করে। ৫. ব্যর্থতা আর ভয়ের কারন হল – অপূর্ণ তথ্য। ৬. তথ্য সংগ্রহ করাটা খুব জরুরী । ৭. তিন পর্যায়ে ভাষন তৈরি করুন। ৮. তথ্য এবং সামগ্রীক নির্বাচন ভূমিকা + মধ্যবর্তী অংশ + উপসংহার। ৯. ভাষনের ভূমিকা । ১) চাঞ্চল্যকর তথ্য ২) কবিতা ৩) প্রবাদ বাক্য ৪) অভিবাদন ৫) কৌতুক ৬) হাল্কা মাপের গল্প ৭) ছন্দ-শ্লোক ৮) স্মৃতি কথা ৯) প্রসংসা ১০) সহযোগী – টেকনিক ১০. ভাষনের মধ্যবর্তী অংশ : তিনটি : ১) ভাষনের মূখ্য বিন্দু বেছে নিন, যেটার উপরে ভিত্তি করে আপনার ভাষন গড়ে উঠবে। ২) মূখ্য বিন্দু গুলোকে উপবিন্দু গুলোর মাধ্যমে চেষ্টা করুন। ৩) সহযযোগী টেকনিকগুলু বেছে নিন। ১১. ভাষনের উপসংহার ৬ টি: ১) আবেদনাত্মক উপসংহার ২) সমাধানাত্মক উপসংহার ৩) ভাবনাত্মক এবং মার্মিক উপসংহার ৪) প্রতিশ্রুতি মূলক উসংহার ৫) ছন্দ বা কবিতার মাধ্যমে উপসংহার ৬) হাস্যপূর্ণ উপসংহার ১২. বক্তা এবং বিরাম : ৩ প্রকার Spoken and pause ১) লঘু বিরাম (১ – ৫ সেকেন্ড) ২) মধ্যম বিরাম (৫ – ১০ সেকেন্ড) ৩) দীর্ঘ বিরাম (১০ – ২০ সেকেন্ড) কন্ঠ স্বরের জাদু দিয়ে শ্রোতাদের হৃদয় জিতে নিন : ১. ধীরে সূত্রপাত। ২. আবেদন চরম সীমায় । ৩. হৃদয়ের অন্তঃস্থল খেকে উচ্চারিত ভাবাত্মক কথা। ৪. শব্দগুলোর ওপরের বিশেষ জোর দিন। ৫. কন্ঠস্বর এবং প্রাণশক্তি। ৬. কন্ঠস্বরের মিষ্টতা। শ্রোতাদের হৃদয় জয় করার উপায় : ১. শ্রোতাদের মনের মত কথা । ২. শ্রোতাদের একজন হয়ে উঠুন । ৩. শ্রোতাদের সত্যিকারের প্রসংশা করুন। ৪. শ্রোতাদের সরাসরি নিন্দা করবেন না । ৫. শ্রোতাদের নিজের সংক্রামক উৎসাহ প্রদান করুন। ৬. নিজের জীবনে উঁকি মারুন, প্রচুর উদাহরন পাবেন। ৭. সফল ব্যক্তিদের উদাহরন ব্যবহার করুন। ৮. নিজের উপরে হাসার সাহস করুন। ৯. দীনতা বা ক্ষমা প্রার্থনা করে শুরু করবেন। ১০. অন্য কারো নকল করবেন না, স্বাভাবিক হওন। ১১. প্রশংসা করুন ইতিবাচক চিন্তা ধারা ভাগ করে নিন। ১২. এক সাধারন ব্যক্তির মত নিজের কথা বলুন। ১৩. সাফল্যের জন্য নিজের মস্তিষ্ককে প্রস্তুত করুন। সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।