Home Page

Selltoearn.com Latest Offer
Offer Id: 354
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Law/Legal
Location: DHAKA
Offer Title: বাংলাদেশে উৎসবের সময় আমদানি করা সিনেমা চলবে না

Offer Details: বাংলাদেশে বিভিন্ন উৎসবের সময় আমদানিকৃত ভারতীয় এবং পাকিস্তানী চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহে চালানো যাবেনা বলে নির্দেশনা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এসব উৎসবের মধ্যে রয়েছে- ঈদ এবং পূজা সহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব এবং পহেলা বৈশাখের মতো আয়োজন। তবে এ সময়ের মধ্যে যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে কোন সমস্যা নেই বলে আদালত জানিয়েছে। বাংলাদেশে চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতির একজন সদস্য কিছুদিন আগে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছিলেন। সে আবেদনে বলা হয়েছিল, বিভিন্ন উৎসবের সময় সিনেমা হলগুলোতে যাতে আমদানিকৃত এবং যৌথ প্রযোজনার ছবি প্রদর্শন করতে না পারে। হাইকোর্টে রায় তার পক্ষে যাবার পর সিনেমা হল মালিকদের পক্ষ থেকে সেটির বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। কিন্তু আদালত বলেছে যৌথ প্রযোজনার ছবি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই। তবে উৎসবের সময় আমদানি করা ছবি প্রদর্শন করা যাবে না। আরো পড়ুন: যৌথ প্রযোজনার নামে কলকাতার ছবি চালানো হচ্ছে? যৌথ প্রযোজনার সিনেমা নিয়ে কেন এতো বিতর্ক? ডাবিং শিল্পীরা কেন আড়ালেই রয়ে যান? রিট আবেদনকারীর পক্ষে অন্যতম আইনজীবী মনিরুজ্জামান আসাদ বলেছেন, উৎসবের সময় যেহেতু সিনেমা হলগুলোতে দর্শক বেশি থাকে। সেজন্য তখন যাতে শুধু দেশিয় সিনেমা প্রদর্শন করা হয় সেটি চেয়েছেন রিট দায়ের করা ব্যক্তি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পী এবং কলাকুশলীদের একটি অংশের দীর্ঘদিনের অভিযোগ ছিল, যৌথ প্রযোজনার নামে কলকাতার সিনেমা বাংলাদেশে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে। যৌথ প্রযোজনার জন্য নির্ধারিত নিয়ম-কানুন অনুসরণ না করার অভিযোগও উঠেছিল। ফলে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল বলে তাদের অভিযোগ। এসব অভিযোগের প্রেক্ষাপটে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার নীতি পরিবর্তন করে বাংলাদেশ সরকার। আদেশের কী প্রভাব পড়বে চলচ্চিত্রে? বাংলা চলচ্চিত্রের একজন সুপরিচিত নায়ক আরেফিন শুভ মনে করেন, উৎসবের সময়ে বাংলাদেশী ছবির প্রাধান্য থাকা উচিত। কারণ বছরের অন্য সময়ের তুলনায় বিপুল সংখ্যক দর্শক এ সময়ে সিনেমা হলে যায়। তিনি বলেন, " নীতিমালা পুরোপুরি মেনে যদি যৌথ প্রযোজনার ছবি করা হয়, তাহলে আমি সেটিকে সমর্থন করি।" আদালতের এ সিদ্ধান্তের কারণে দর্শকরা দেশিয় চলচ্চিত্র উপভোগ করতে পারবে বলে তিনি মনে করেন। তবে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার ছবি তৈরি করা আগের চেয়ে অনেক কঠিন হয়ে গেছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এখন একটি যৌথ প্রযোজনার সিনেমা জন্য অনুমতি নিতে বেশ কষ্ট করতে হয় বলে মি: শুভ উল্লেখ করেন। "একটা সময় ছিল যখন আগে সিনেমা বানানো হয়েছে এবং তারপর অনুমতি নেয়া হয়েছে। কিন্তু এখন একটি ছবি তৈরির জন্য অনুমোদন নিতে হয় পাঁচ মাস আগে," বলছিলেন আরেফিন শুভ। বাংলাদেশে যৌথ প্রযোজনা এবং ভারতীয় বাংলা সিনেমা আমদানির ক্ষেত্র বেশ পরিচিত জাজ মাল্টিমিডিয়া। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলিমউল্লাহ খোকন বলেন, " দর্শকই বিচার করবে কোনটি ভালো।" তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার সিনেমা তৈরির ক্ষেত্রে সরকার যে নতুন নীতিমালা করেছে সেটি বেশ কঠোর বলে মন্তব্য করেন মি: খোকন। গত তিন বছরে জাস মাল্টিমিডিয়া যৌথ প্রযোজনার মাধ্যমে ১৩টি সিনেমা তৈরি করেছে। কিন্তু এ বছর তারা যৌথ প্রযোজনার কোন সিনেমা তৈরি করেনি বলে জানান মি: খোকন। তিনি বলেন, "আমরা যৌথ প্রযোজনার ছবি করতে চাচ্ছিনা। এখন একটি ছবি করতে অনেক সময় লেগে যায়। আগে আমরা প্রতি বছর দুই-একটি যৌথ প্রযোজনার ছবি করেছি। কিন্তু এখন আর চাচ্ছিনা।" যৌথ প্রযোজনা এবং আমদানি করা সিনেমার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের শিল্পী এবং কলাকুশলীদের একটি বড় অংশ বেশ সোচ্চার ছিল। তাদের অনেকেই মনে করছেন, উৎসবের সময় আমদানি করা সিনেমা যদি হলগুলোতে প্রদর্শন না হয় তাহলে বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের দর্শক বাড়বে।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 184
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Law/Legal
Location: DHAKA
Offer Title: প্রতারণা মামলায় অভিনেতা আহমেদ শরীফের কারাদণ্ড

Offer Details: আহমেদ শরীফ ঢাকা: চেক প্রতারণা মামলায় চলচ্চিত্রের খল অভিনেতা আহমেদ শরীফকে তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাকে এক লাখ ৬৭ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। এক লাখ ৬৭ হাজার টাকা চেক প্রতারণা মামলায় সোমবার (২ এপ্রিল) ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ড. ইমান আলী শেখ এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আহমেদ শরীফ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তিনি এ মামলায় জামিন নেওয়ার পর থেকে পলাতক রয়েছেন। ২০১৫ সালের ৫ মার্চ মোশারফ হোসেন সুমন নামে এক ব্যবসায়ী আহমেদ শরীফের বিরুদ্ধে চেক প্রতারণার অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় অভিযোগ বলা হয়, আহমেদ শরীফের কাছে বাদীর ১ লাখ ৬৭ হাজার টাকা পাওনা ছিল। সেই টাকা পরিশোধের জন্য আহমেদ শরীফ তাকে ইস্টার্ন ব্যাংকের একটি চেক দেন। ওই টাকা তোলার জন্য তিনি দুই দফায় ব্যাংকে চেক জমা দিলেও তা প্রত্যাখ্যাত হয়। এরপর বাদী উকিল নোটিশ দিলেও আহমেদ শরীফের পাওনা টাকা ফেরত দেননি। বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০১৮ এমআই/জেআইএম/এইচএ/
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 45
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01727442293
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: Law/Legal
Location: DHAKA
Offer Title: খালেদার জামিন শুনানি শেষ, আদেশ পরে

Offer Details: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালতে পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। বিচারিক আদালতের নথি আসার পর আদেশ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন। এটি ছাড়াও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও ৩৪টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এখন পর্যন্ত অন্য কোনো মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে ৮ ফেব্রুয়ারি সাজার আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫–এর বিচারক আখতারুজ্জামান। এরপর থেকে তিনি নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কারাগারে রয়েছেন। এ মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ অপর পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকি চার আসামি হলেন সাবেক মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক সাংসদ ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান। এর মধ্যে পলাতক রয়েছেন তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান। পাশাপাশি ছয় আসামিকে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এক নজরে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা দুদকের মামলা : ২০০৮ সালের ৩ জুলাই অভিযোগপত্র : ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট অভিযোগ গঠন : ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামির সংখ্যা : ছয়জন সাক্ষ্য গ্রহণ : ৩২ জন সাক্ষীর যুক্তিতর্ক শেষ : ২৫ জানুয়ারি বিচারের সময় : ২৩৬ কার্যদিবস যুক্তিতর্ক শুনানি : ১৬ কার্যদিবস রায় ঘোষণা : ৮ ফেব্রুয়ারি এতিমদের সহায়তা করার উদ্দেশ্যে বিদেশ থেকে পাঠানো ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করার অভিযোগে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই দুদক এ মামলা করে। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট ছয়জনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেন দুদকের উপপরিচালক হারুন অর রশীদ। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আদালত খালেদাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এরপর তদন্ত কর্মকর্তাসহ ৩২ জন সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন আদালত। অভিযোগপত্রে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে অন্যায়ভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। সরকারি এতিম তহবিলের আর্থিক দায়িত্ববান বা জিম্মাদার হয়ে বা তহবিল পরিচালনার ভারপ্রাপ্ত হয়ে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে পরস্পর যোগসাজশে ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করেছেন, যা দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ১০৯ ধারার অপরাধ। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিলে ইউনাইটেড সৌদি কমার্শিয়াল ব্যাংক থেকে ১২.৫৫ লাখ মার্কিন ডলার আসে, যা বাংলাদেশি টাকায় তৎকালীন ৪ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ২১৬ টাকা। তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় ১৯৯১ সালের ৯ জুন থেকে ১৯৯৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই অর্থ দেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো এতিমখানায় না দিয়ে অস্তিত্ববিহীন জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট গঠন করেন। অথচ কোনো নীতিমালা তিনি তৈরি করেননি, করেননি কোনো জবাবদিহির ব্যবস্থাও। অথচ খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল থেকে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ টাকা অস্তিত্ববিহীন জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে পাঠান। পরে ওই টাকা আত্মসাৎ করেন, যার জন্য তিনি দায়ী। তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্রে বলেন, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় থেকে নিজের পদমর্যাদা বলে সরকারি এতিম তহবিলের আর্থিক দায়িত্ববান বা জিম্মাদার হয়ে বা তহবিল পরিচালনার ভারপ্রাপ্ত হয়ে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে দণ্ডবিধির ৪০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারার অপরাধ করেছেন।
Offer Source: Plz, click here to show


মিডিয়া এসটিএন**** info@selltoearn.com***

মিডিয়া এসটিএন

Kaliakair, Gazipur, Dhaka, Bangladesh.
https://www.selltoearn.com

প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

E-mail:selltoearnmoney@gmail.com

উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

কারিগরি সহযোগীতায় :
হেমাস আইটি http://www.selltoearn.com

E-mail: info@selltoearn.com

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার মিডিয়া এসটিএন