Home Page
Offer Id: 915
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details
Offer Details: বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম কি ? সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল কিভাবে সার্চ করে?
বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম কি ? সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল কিভাবে সার্চ করে?
সমগ্র পৃথিবীতে বর্তমানে সর্বমোট ওয়েবসাইটের সংখ্যা ১৮৮,৩৫,৩১,৯৯৯ (এক শত আটাশি কোটি পঁয়ত্রিশ লক্ষ একত্রিশ হাজার নয়শত নিরানব্বই) টি (সূত্র: internetlivestats.com) । এবং বর্তমানে প্রতি এক সেকেন্ডে আরও ২-৩ টি করে ওয়েব সাইট সৃষ্টি হচ্ছে। ভিন্ন ভিন্ন এই ওয়েব সাইটগুলো কিংবা অন্যান্য ওয়েব সাইটগুলোও ইউজারদের কিছু সাব ডোমেইন বা সাব ওয়েব সাইট ফ্রিতে দিয়ে থাকে এই সাইট গুলো ভিন্ন ভিন্ন তথ্য প্রদান করে থাকে। পৃথিবীর এই সমস্ত ওয়েবসাইট গুলোর এড্রেস বা ঠিকানা্ একজন মানুষের মুখস্ত রাখা সম্ভব না তাই মানুষ ঐ ওয়েব সাইটের নাম মুখস্ত না রেখে তার কাঙ্খিত তথ্যের জন্য বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে সার্চ দিয়ে তার কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে নিতে পারে। আবার যদি কেও সঠিকভাবে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিতে না পারে তবে অনেক সময় তার সঠিক বা কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। তাই চলুন জানা যাক বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সার্চ ইঞ্জিনগুলো কি কি? এবং এই সার্চ ইঞ্জিনগুলো কিভাবে আপনার কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে এনে দিবে আপনার নিকট আলাদিনের ম্যাজিক ল্যাম্পের মত।এবং সেই সাথে জেনে নিব যেভাবে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করতে হয়।
বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম হল:
1. google.com (লেখা/ইমেজ/নিউজ কিংবা ভিডিও সহ সকল উপায়ে) সারা বিশ্বের মানুষ প্রতি ১ দিনে
2. youtube.com (শুধুমাত্র ভিডিও বা অডিও আকারে)
3. bing.com
4. baidu.com
5. yahoo.com
6. myway.com
নিম্নে আরও কিছু ওয়েব সাইটের নাম দেয় হল যেগুলো সামাজিক বা অন্যান্য কাজের জন্য ব্যবহৃত হলেও তা সার্চ ইঞ্জিনের মত তথ্য অন্বেষণে ব্যবহার করা যায়:
1. Ask.com
2. quora.com
3. Mysearch.com
4. Monstercrawler.com
5. Facebook.com
6. Reddit.com
7. Amazon.com
8. Twitter.com
9. Instagram.com
10. Netflix.com
11. Linkedin.com
12. Espn.com
13. msn.com
এবার আসা যাক সার্চ ইঞ্জিন বা অন্যান্য সার্চ সম্পর্কিত সাইটগুলো কিভাবে কাজ করে ?
সর্ব প্রথমেই যে বিষটি আমরা উল্লেখ করবো তা হল ইন্ডেক্স এর কি ওয়ার্ড।বিষয়টি সম্ভবত বোধগম্য হল না। আর একটি পরিষ্কার করে বলি। প্রথমেই বলা যাক কি ওয়ার্ড সম্পর্কে। ইংরেজি key words যার বাংলা অর্থ হল প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ। অর্থাৎ যে সমস্ত প্রধান প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ দ্বারা মানুষ সার্চ ইঞ্জিনের নিকট হতে খুঁজে অর্থাৎ যে টাইটেল বা শিরোনাম দিয়ে মানুষ গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে সেই সমস্ত টাইটেল বা শিরোনামকেই কি ওয়ার্ড বলে। এখন কি ওয়ার্ড হতে পারে এক শব্দের বা একের অধিক শব্দের। যদি সেই টাইটেলটি এক, দুই বা তিন শব্দের মধ্যে হয় তবে এটিকে বলা হয় শর্ট টেইল কি ওয়ার্ডস্ এবং যদি এক, দুই বা তিন শব্দের বেশি হয় তবে এটিকে বলে লং টেইল কি ওয়ার্ডস্।
এবার আসা যাক ইন্ডেক্স কি? ইন্ডেক্স একটি ইংরেজি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ হল সূচক, নির্ঘন্ট বা সূচিপত্র।www (world wide web) এর জনক টিম বার্নাস্ লি তার প্রথম তৈরী ওয়েবসাইট এর পর থেকে এখন পর্যন্ত যতগুলো ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন তার একটি তালিকা ইন্ডেক্স আকারে সাজিয়ে রেখেছেন। এই সাজানেরা ক্রমানুসারকেই ইন্ডেক্স বলে এবং এই ইন্ডেক্স এমনভাবে তৈরী যেখানে একটি নাম কখনই ডাবল বা দুই বার হবে না। যেমন আমাদের ওয়েবসাইটের নাম (www.selltoearn.com) যেটি পৃথিবীতে কেবলমাত্র একটিই রয়েছে। তবে হতে পারে শেষের অংশে .net, .org,.co, .bd ইত্যাদি তবে .com দ্বারা আর হবে না।আর selltoearn.com হতে পারে একটি শর্ট টেইল কি ওয়ার্ড যা ইউনিক বা অদ্বিতীয়। ঠিক এমনি ভাবে ওয়েব সাইটের নাম ব্যতিত কতিপয় শব্দগুচ্ছ নিয়েও একটি ব্যাপকবৃস্তিত ইন্ডেক্স ও খুবই কমপ্লেক্স ইন্ডেক্সিং হতে পারে যেকোন ঐ সমস্ত ওয়েব সাইটের মধ্যে অন্তভূক্ত বা লিপিবদ্ধ থাকে। আর এই সমস্ত অটোমেটেড ইন্ডেক্সিং থেকে গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো অধিক ট্রাফিকসম্পন্ন পেজগুলোকে একটি রবোটিক্স সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে খুঁজে নিয়ে এসে আমাদের সামনে হাজির করে।আর এটা তখন আমরা দেখে খুবই আনন্দ পাই এবং উপকৃত হই।সার্চ ইঞ্জিনগুলো অনেক শক্তিশালি সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে থাকে।যেমন গুগল যে সফ্টওয়্যারগুলো বা এলগোরিদম ব্যবহার করে সার্চের জন্য এবং অন্যান্য কার্য সম্পাদন করার জন্য তা হল:
1. robots.txt
2. panda
3. Penguin
4. Humming Bird
5. google crawler
আরেকটি বিষয় যেটির উপর কথা না বললেই নয় তা হল নিশ(niche)যার আভিধানিক অর্থ হল কুলুঙ্গি, যথাযোগ্য স্থান বা উপযুক্ততা। একটি ওয়েব সাইটের নাম নির্বাচন করাকেই নিশ (niche) বলা হয়। কাজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যথাযথভাবে উপযুক্ত নাম নির্বাচন করলে ব্যবসায়িকভাবে এবং গুগল সার্চিং এর ক্ষেত্রে ভাল ফল পাওয়া যায়।এর পর আসি ওয়েব পেজ এর বিষয়ে। যেকোন ওয়েব সাইটের প্রথম পেজের নাম যাই থাকুক না কেন কিংবা এর টাইটেল যাই থাকুক না কেন এটির হোম পেজ এর নাম বাধ্যতামূলকভাবে index.php/index.html অর্থাৎ index ব্যবহার করতেই হবে। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে যে এই ইনডেক্সকেই গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো clawl করে বা নিখঁতভাবে প্রক্রিয়াকরণ করে তথ্যকে নিয়ে আসে।কিন্তু হোম পেজ ব্যতিত ডাইরেক্টরি পেজ বা অন্যান্য পেজে index ব্যবহার না করাই ভাল।এর কারণ হল ঐ পেজের নির্দিষ্টি নাম থাকলে গুগল খুব দ্রুত তা খুঁজে আনতে পারে।তবে উল্লেখ্য যে, যেকোন ওয়েব পেজের মধ্যে টাইটেল হিসেবে অবশ্যই উক্ত পেজের প্রধান শিরোনামটি লিখতে হবে আর এটিই হল key words মানে প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ (শিরোনাম হিসেবে)। গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো এই
টাইটেল এর ভিতরে থাকা শিরোনামটিকে কেন্দ্র করে তাদের সার্চ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।সুতরা আমরা বলতে পারি এই টাইটেল এর ভিতরে অবস্থান করা শিরোনাম index এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় sub-index হিসেবে। এই টাইটেল কোড, গুগল এনালিটিক্স স্কৃপ্ট, গুগল সার্চ কনসোল, গুগল সাইট ভেরিফিকেশন, মেটা টেক্সট, ইয়ান্ডেক্স, নরটন, মেটা ডেসক্রিপশন, এমএস ভেলিডেট ইত্যাদি ব্যবহৃত হয় অন পেজ এসইও এর জন্য। এখান আমরা বলতে পারি On page SEO কি ? SEO (Search Engine Optimization)হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে একটি ওয়েব পেজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রেরণ করার উপায় অর্থাৎ গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন কর্তৃক প্রেরিত নির্দেশনা যা অনুসরণ করলে খুব সহজের ঐ সার্চ ইঞ্জিগুলো উক্ত ওয়েব পেজকে আরও বেশি সহজে ও দ্রুত খুঁজে বের করে সামনে নিয়ে আসতে পারে। এছাড়াও robots.txt গুগলের একটি ফাইল যা ওয়েব সাইটের ডাইরেক্টরিতে আপলোড করলে ঐ ফাইলের মাধ্যমে গুগল আরও দ্রুত আপনার লেখিলেখি বা অন্যান্য কনটেন্ট খুঁজে নিয়ে আসতে পারে।
SEO দুই প্রকার যথা:
1. On Page SEO (নির্দিষ্ট ওয়েব পেজের মধ্যে যে কার্যক্রম করা হয় তাই)
2. Off Page SEO (নির্দিষ্ট ওয়েব পেজের বাইরে অন্য কোন লিংকের মাধ্যমে উক্ত ওয়েব পেজে ভিজিটর এনে ট্রাফিক বাড়ানোর প্রক্রিয়া হল Off page SEO)
আশা করছি উপরের আলোচনায় অন্তত কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো কিভাবে কাজ করে।
এবার আলোচনা করা যাক শিরোনাম কি দেবা বা কি ওয়ার্ড এর জন্য রিসার্চ করবো কিভাবে ? কিংবা কোন শিরোনাম দিয়ে সার্চ করলে খুঁব সহজেই আমাদের কাঙ্খিত পেজটি খুব সহজেই খুঁজে পাব?
নিচের এই টাইটেল বা শিরোনাম দিয়ে আপনার গুগল ব্রাউজার থেকে একটু সার্চ দিনতো:
তর্ক-বিতর্ক ও যুক্তি-খন্ডনের টিপস্
এবার আপনি দেখতে পাবেন আমাদের এই লিংকটি আসবে:
https://www.selltoearn.com/facetube/previous/h61.html
আর এভাবেই গুগল আপনার লেখা/বা কনটেন্টকে প্রথম পেজের সর্ব প্রথমে নিয়ে আসবে।
আবার যদি নিশ (Niche) নেম যেমন selltoearn দিয়ে সার্চ করেন তবে আমাদের ওয়েবসাইটের নামটি প্রথম পেজের সর্ব প্রথমে দেখা যাবে। এটি হল শর্ট টেইল কি ওয়ার্ড। আর…
তর্ক-বিতর্ক ও যুক্তি-খন্ডনের টিপস্
এই টাইটেল টি হল লং টেইল কি ওয়ার্ড।
অতএব, এখন আমরা বলতে পারি যে যেটে কি ওয়ার্ড তারই অন্যান্য নাম হল নিশ (niche), title (শিরোনাম), এবং ইন্ডেক্সিং।
ওয়েব পেজ এর এসইও করা এবং সর্বোত্তম শিরোনাম নির্বাচন করার প্রক্রিয়া:
কীওয়ার্ড রিসার্চকে বর্তমানে ইন্টারনেট জগৎ এর হৃৎপিন্ড বলা হয়। অর্থাৎ আপনি লিখালিখি করেন কিন্তু আপনি কীওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে জানেন না এটা অনেকটা এই রকম যে আপনি কাউকে কিছু গিফট করবেন কিন্তু তার পছন্দ সম্পর্কেই আপনার জানা নেই। ফলে তাকে গিফট দেওয়ার চেষ্টা আপনার ব্যর্থ হতে পারে।তার মানে আপনি লিখবেন একটা নির্দিষ্ট অডিয়েন্সকে টার্গেট করে তাই তাদের সার্চ কীওয়ার্ড আপনারা জানাটা অত্যাবশকীয়।বর্তমান সময়ে যারাই ব্লগ কিংবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্যে কনটেন্ট লিখে থাকেন তারা খুব ভালো করেই জানেন কীওয়ার্ড রিসার্চ কি এবং এটা কেন এত গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ বা ওয়েবসাইটে লিখার জন্যে। তাই আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় কীওয়ার্ড রিসার্চ কী এবং এর গুরুত্ব।যারা ইতিমধ্যে ওয়েবসাইট বা ব্লগ পরিচালনা করেন তারা জানেন কীওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে। কীওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ট্রাফিক বা ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। মানে বেশি সংখ্যক মানুষ আপনার লিখা দেখবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন, কীওয়ার্ড রিসার্চ কতটা গুরুত্বপূর্ণ আপনার লিখার জন্যে।
কীওয়ার্ড রিসার্চ কী?
সাধারণভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার লিখাতে গুগলের রেঙ্ক করাতে পারবেন এবং আপনার লিখাতে ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কীওয়ার্ড রিসার্চ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটর লিখা পৌঁছে যাবে। অর্থাৎ মানুষ যখন কোন নির্দিষ্ট তথ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করবে তখন তারা খুব সহজেই আপনার লিখা খুঁজে পাবে। এর জন্যে কিছু টুলস আছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন এই মুহূর্তে মানুষ কোন শব্দটি সবচেয়ে বেশি সার্চ করছে দেখার জন্যে। এছাড়া বিগত বছরও মানুষ কোন শব্দ সবচেয়ে বেশি সার্চ করেছে তাও জানতে পারবেন। যা কিনা আপনার লিখার মূলমন্ত্র। এই যে জানার প্রক্রিয়া তাই হলো, কীওয়ার্ড রিসার্চ।
কিভাবে নির্বাচন করবেন সঠিক কীওয়ার্ড?
মনে করুন, আপনি এখন করোনা ভাইরাস বা ডেংগু নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি বিভিন্ন টুলস যেমনঃ Google Treads, ব্যবহার করে দেখলেন যে এখন মানুষ কোন টপিকে বেশি সার্চ করছে।
যেহেতু ডেংগু ভাইরাস নতুন না, পুরানো তাহলে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নতুন ভাইরাস করোনা নিয়ে সার্চ দিবে। এখন আপনি ঠিক করলেন যে, করোনা নিয়ে লিখবেন তখন আপনি খুঁজে দেখলেন যে, করোনা কোন টপিকে মানুষ সবচেয়ে বেশি সার্চ করে দেখে, হতে পারে "করোনার লক্ষণ" তখন আপনি এই কীওয়ার্ড আপনার লিখার জন্যে বাছায় করলেন। তার মানে কীওয়ার্ড তিন বা চার শব্দের লিখার।
এখন প্রশ্ন আসে কীওয়ার্ড রিসার্চ কেন গুরুত্বপূর্ণ?
আপনার লিখাকে এসইও ফ্রেন্ডলি করার জন্যে, মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে দেওয়ার জন্যে কীওয়ার্ড রিসার্চ খুবিই গুরুত্বপূর্ণ।
একটা জিনিস ভালো করে ভেবে দেখুন আপনার মূল সম্পদই হচ্ছে ট্রাফিক বা ভিজিটর। তাই আপনার ব্লগ কিংবা কনটেন্ট রাইটিং এ নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিজিটর নিয়ে আসতে কীওয়ার্ড রিসার্চের গুরুত্ব অধিক। একজন লেখক কিংবা পাঠকের লিখা দেখা কিংবা লেখকের লেখা শুরুই হয় keyword দিয়ে। ধরুণ আপনি লিখবেন তাহলে আপনার লিখা শুরুই হবে কীওয়ার্ড দিয়ে, ঠিক একিইভাবে পাঠকও এই একিই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে আপনার লিখা খুঁজবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার লিখার জন্যে কীওয়ার্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
এমন অনেক লেখক আছে যাদের লিখা বা আর্টিকেল অনেক সুন্দর, ইনফরমেটিভ কিন্তু সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করার অভাবে ওই লিখাতে ভালো ট্রাফিক আনতে পারে না। সুতরাং লিখাতে ভিজিটর আনতে সুন্দর লিখার পাশাপাশি কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানাটা খুবিই জরুরি। আপনাকে সময়ের সাথে সাথে টিকে থাকতে হলে স্মার্ট হতে হবে, প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম হতে হবে। তা না হলে ডায়নোসরের মতো আপনার লিখাও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আপনার ওয়েবসাইটের সাফল্যজনক লাভের জন্যে কীওয়ার্ড কি? এবং এর যথাযথ ব্যবহারের কলা কৌশল জানা খুবিই গুরুত্বপূর্ণ।
কীওয়ার্ড রিসার্চ কত প্রকার ?
কীওয়ার্ড রিসার্চ সাধারণত দুই প্রকার ;
১. শর্ট টেইল কীওয়ার্ড
২. লং টেইল কীওয়ার্ড
শর্ট টেইল কীওয়ার্ড হলো ওই সকল কীওয়ার্ড যা কিনা তিন বা তার কম শব্দ দিয়ে গঠিত। আর লং টেইল কীওয়ার্ড হলো ওই সকল কীওয়ার্ড যেগুলো তিন বা তার অধিক শব্দ দিয়ে গঠিত।
এবারে প্রশ্ন আসে আপনি কি টুলস ব্যবহার করে মোস্ট সার্চিং কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানতে পারবেন?
কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানার জন্যে যে টুলস ব্যবহার করা হয় তাকেই কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস বলা হয়। তবে কিছু টুলস আছে যেগুলো পেইড অর্থাৎ যেগুলো ব্যবহারের জন্যে আপনাকে মান্থলি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা দিতে হবে।
তবে কিছু কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস আছে ফ্রী। আমি এখানে কিছু টুলস এর নাম দিচ্ছি যেগুলো ব্যবহারের জন্যে আপনাকে টাকা দিতে হবে না। নিচে কিছু কীওয়ার্ড টুলসের নাম দেওয়া হলো;
বিভিন্ন ধরণের কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস
● Google Trends (ফ্রি)
● Google Keyword Planner
● Keyword Tool.oi
● Soovle
● Smeshup
● Keywords Everywhere
এগুলোর মধ্যে একটির ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে দেওয়া হলো;
Google Trends: এই টুলস ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এই বছরের কোন কীওয়ার্ডটি কত শতাংশ মানুষ সার্চ করছে তা আপনি দেখতে পাবেন। শুধু তাই নয় কোন বিভাগের মানুষ কি পরিমাণে সার্চ করছে তাও দেখতে পাবেন।
এছাড়াও বিগত বছরেও কোন শব্দ বা কোন মানুষ গুগল ট্রেন্ডে ছিলো তাও দেখা যাবে। আপনি চাইলে কমপেয়ার করেও দেখতে পাবেন কোন শব্দ বেশি মানুষ সার্চ করে দেখছে। যা কিনা আপনার লিখার জন্যে সুবিধা হবে কোন টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনি লিখবেন।
পরিশেষে…
ভালো করে কীওয়ার্ড রিসার্চ করে, তথ্যবহুল লিখা লিখলে এবং লিখা যদি ইউজার ফ্রেন্ডলি হয় মানে আপনার লিখা পড়ে খুব সহজেই একটা মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত চাওয়া বুঝে নিতে পারে, তাহলে আপনার লিখা গুগলের সার্চ লিস্টে প্রথম দশে চলে আসবে। আর যদি আপনার লিখার তথ্য পুওর হয় এবং কীওয়ার্ড বেইজ না হয় তাহলে তা গুগুলে থার্ড কিংবা ফোর্থ পেইজে রেফার করে, তাহলে আপনি লিখবেন কিন্তু এই লিখাতে ট্রাফিক বা ভিজিটর খুঁজে পাবেন না।
যেহেতু আপনার লিখার মূল উদ্দেশ্যই লভাংশ পাওয়া, তাই যদি না হয় তাহলে আপনার লেখালিখি ভিত্তিহীন। প্রতি মাসে অন্তত ১০০ জন ভিজিটর যদি আনতে পারেন আপনার লিখাতে তাহলে সেই লিখা অর্থবহ হয়, আর বেশি আনতে পারলে তো আরও ভালো হয়। গতিহীন মানুষ কিংবা যানবাহন কখনোই তার গন্তব্য খুঁজে পায় না। তাই আপনি তাদের দলে না গিয়ে নিজেকে যুগের সাথে আপ টু ডেইট করুন।
Offer Source: Plz, click here to show
|