বাংলাদেশ বিষয়ে সাধারণ জ্ঞান…

১. রেল সেতু : হার্ডিঞ্জ ব্রিজ (পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় পদ্মা নদীর উপর); ভৈরব সেতু (কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলায় মেঘনা নদীর উপর); তিস্তা সেতু (রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় তিস্তা নদীর উপর) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ২. গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ নৌবন্দর : ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশাল, খুলনা, নারায়নগঞ্জ, ভৈরব-বাজার, আশুগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ। ৩. সমুদ্রবন্দর : চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়ারা সমুদ্রবন্দর। ৪. প্রধান খাদ্য : ভাত, রুটি, সবজি, ডাল, মাছ, মাংস। ৫. প্রধান শস্য : ধান, পাট, গম, আলু, চা, তামাক, ইক্ষু। ৬. প্রধান ফল : আম, কাঁঠল, জাম, আনারস, কলা, লিচু, লেবু, পেয়ারা, পেঁপে, তেঁতুল, তরমুজ, জামরুল,বরই ও কুল ইত্যাদি। ৭. প্রধান মাছ : স্বাদুপানির মাছ : রুই, কাতল, মৃগেল, কালবাউস, সরপুঁটি, বোয়াল, শোল, গজার, টাকি, পাবদা, আইড়, রিঠা, পাঙ্গাস, শিং, মাগুর, কৈ। লোনাপানির মাছ : রূপচাঁদা, ছুরি, ভেটকি, লইট্টা, পোয়া ইত্যাদি। জাতীয় মাছ ইলিশ কে বলা হয় অ্যানাড্রোমাস মাছ, এটি লবনাক্ত ও স্বাদু উভয় ধরনের পানিতে বসবাস করে। ৮. পেশাজীবী কারিগর : কামার, কোমার, জেলে. তাঁতি, দর্জি, ময়রা, সূত্রধর (সুতার), কলু (তেলী), কাঁসারু, শাঁখারী,স্বর্ণকার, ঘরামি, করাতি, পাটিয়ল। ৯. খনিজ সম্পদ : প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, পিট, চুনাপাথর, কঠিনশিলা, সৈকত বালি ভারি মাণিক(জিরকন, ইলমেনাইট, রুটাইল, ম্যাগনেটাইট, গারটেন, মোনাজাইট, লিউককসেন, কায়ানাইট ইত্যাদি), কাঁচবালি, চীনামাটি, ইটের মাটি, এবং ধাতব খনিজ। ১০. পানি সম্পদ : প্রাকৃতিকভাবেই বাংলাদেশের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভ’-পৃষ্ঠস্থ ও ভ’গর্ভস্থ পানি সম্পদ। দেশের বাইরে থেকে ভ’ পৃষ্ঠস্থ জলপ্রবাহ অণুপ্রবেশের পরিসাণ বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন হয়ে থাকে। সারা বছরের সর্ব্বোচ্চ প্রবাহ থাকে আগস্ট মাসে প্রায় ১,৪০,০০০ কিউসেক এবং সবচাইতে কম থাকে ফেব্রুয়ারি মাসে ৭,০০০ কিউসেক। বাংলাদেশের পাললিক ভ’গর্ভস্থ জলাধারগুলোর অন্যতম। এখানকার প্লাবণভ’মি এ লাকায় অল্প গভীরতাতেই ভ’গর্ভস্থ পানি পাওয়া যায়। তুলনামূলক উচু সোপান এলাকা অর্থাৎ বরেন্দ্রভ’মি ও মধুপুরগড় এলাকায় প্লাইসটোসিন ডুপি টিলা বালুকাস্তর ভ’হর্ভস্থ জলস্তরের ভ’মিকা পালন করে । পার্বত্য এলাকায় ভ’গর্ভস্থ জলস্তরের ভ’মিকা পালন করে প্লাইটে৬াসিন টিপাম বালুকাস্তর। বাংলাদেশের অধিকাংশই স্থানেই ভ’-জল পৃষ্ঠ ভ’-পৃষ্ঠের খুব কাছাকাছি অবস্থান করে এবং বছরের বিভিন্ন সময় এর গভীরতা উঠানামা করে। ১১. উদ্ভিদ : মোট প্রায় ৬০০০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০০০ সপুষ্পক। ১২. প্রাণী : মেরুদন্ডী প্রাণী প্রায় ১৬০০ প্রজাতির; ২২৬ প্রজাতির স্বাদু পানির এবং ৪৪২ প্রজাতির সামদ্রিক মাছ; ২২ প্রজাতির উভচর প্রাণী; ১২৬ প্রজাতির সরীসৃপ (১০৯ ভ’-ভাগ বা স্বাদু পানির, ১৭ সামুদ্রিক); ৬২৮ প্রজাতির পাখি(৩৮৮ দেশী বা আবাসিকএবং ২৪০ অতিথি বা পরিযায়ী পাখি); স্তন্যপায়ী প্রাণী ১১৩ প্রজাতির (ভ’-ভাগের ১১০প্রজাতি ও সামুদ্রক ৩ প্রজাতি)। ১৩. বনজ সম্পদ : মোট বনাঞ্চল ২১,৪০৩ বর্গ কিলোমিটার; সুন্দরবনের আয়তন ৪,১১০ বর্গ কিলোমিটার এবং পার্বত্য বনভ’মির পরিমাণ ১৩,৬১৭ বর্গ কিলোমিটার। [সূত্র : বাংলা পিডিয়া] ১৪. শক্তির উৎস : কাঠ (খড়ি বা লাকড়ি), প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, কয়লা, জলবিদ্যুৎ, সৌরশক্তি, বায়োগ্যাস অইত্যাদি। ১৫. প্রত্নস্থান : ধ. পাহাড়পুর: জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। এলাকাটি নওগা জেলার বদলগাছি উপজেলার অন্তর্গত; ন. মহাস্থান: বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উভয় উপজেলায় আংশিক ভাবে অন্তর্ভুক্ত; প. ভাসু বিহার: বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বিহার ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত বিহার গ্রামে উত্তর দিকে, মহাস্থান থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং নাগর নদী থেকে ৫০০ মিটার পশ্চিমে অবস্থিত; ফ. ময়নামতি: কুমিল্লা শহরের প্রায় ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত; ব. হলুদ বিহার: পাহাড়পুর বৌদ্ধমঠ থেকে ১৪.৫ কিলোমিটার দাক্ষিণে, মহাস্থান থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এবং নওগাঁ জেলা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার উত্তরে বদলগাছি থানার বিলাসবাড়ি ইউনিয়নে তুলসীগঙ্গা এবং যমুনা নদীর মাঝখানে অবস্থিত; ভ. সীতাকোট বীহার: দিনাজপুর জেলার নওয়াবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত; ম. ওয়রী-বটেশ্বর: নরসংদী জেলার বেলাব থানা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। ১৬. পর্যটন কেন্দ্র : কক্সবাজার, রাঙামাটি, সুন্দরবন (খুলনা)। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ (সূত্র: বাংলাপিডিয়)। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ৩ কিলোমিটার। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যদয় ও সূর্যস্থ উভয় দৃশ্যই অবলোকন করা যায়। ১৭. প্রধান উৎসব : ধ. সর্বজনীন: নবান্ন ও বাংলা নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ। ন. ইসলাম ধর্মীয়: ঈদ-উল-ফিতর, ঈদ-উল –আযহা, শব-ই-কদর, ঈদ-ই-মিলাদন নবী, মহররম ইত্যাদি মুসলমানদের প্রধান উৎসব। প. হিন্দু ধর্মীয়: দণর্সা পূজা, কালীপূজা, লক্ষীপূজা সরস্বতীপূজা, দোলযাত্র, হোলি ইত্যাদি। ফ. অন্যান্য ধর্মের: বড়দিন খ্রিস্টানদের এবং বৌদ্ধপূর্ণিমা বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ১৮. ক্রীড়া: ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, হকি, টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ভলিবল, হ্যান্ডবল, দৌড়, সাঁতার, হাইজাম্প, লং জাম্প, দাবা, ক্যারম, লুডু, দাড়িয়াবান্ধা, বৌছি, লাঠিখেলা, বলি খলা ইত্যাদি। ১৯. জাতীয় প্রতীক : পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা এবং এর উভয় পার্শ্বে একটি করে ধানের শীষ। চূ’ড়ায় পাট গাছের পরস্পরযুক্ত তিনটি পাতা এবং পাতার উভয় পার্শ্বে দুটি করে চারটি তারকা। পানি, ধান ও পাট প্রতীকে বৈশিষ্টমন্ডিত হয়েছে বাংলাদেশের নৈস্বর্গীক অর্থনীতি। এ তিনটি উপাদানের উপর স্থাপিত জলজ প্রস্ফুটিত শাপলা হলো অঙ্গীকার, সৌন্দর্য সুরুচির প্রতীক। তারকাগুলো ব্যক্ত হয়েছে জাতির লক্ষ্য ও উচ্চাকাঙ্খা। ২০. জাতীয় দিবস: একুশে ফেব্রুয়ারি ‘ভাষা শহীদ দিবস’ এই দিনটি এখন ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে এটি পালিত হয়; ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস; পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ, ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস; ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস। ২১. জাতীয় বৃক্ষ : আমগাছ। ২২. জাতীয় ফুল : শাপলা। ২৩. জাতীয় ফল : কাঁঠাল। ২৪. জাতীয় পাখি : দোয়েল। ২৫. জাতীয় মাছ : ইলিশ। ২৬. জাতীয় প্রাণী : বাঘ বা বেঙ্গল টাইগার বা রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ২৭. জাতীয় ভাষা : বাংলা। ২৮. জাতীয় সঙ্গীত : আমার সোনার বাংলা (১০ চরণ)। ২৯. জাতীয় পশু : রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ৩০. জাতীয় বন : সুন্দরবন। ৩১. জাতীয় উদ্যান : সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। ৩২. জাতীয় মসজিদ : বায়তুল মোকাররম মসজিদ। ৩৩. জাতীয় বিমান বন্দর : হযরত শাহজালাল (রহঃ) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর। ৩৪. জাতীয় গ্রন্থাগার : জাতীয় গ্রন্থাগার ভবন ৩২, জাস্টিস এস.এম মুর্শিদ সরণী, আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা। ৩৫. জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র : গুলিস্থান, ঢাকা। ৩৬. জাতীয় জাদুঘর : জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ, ঢাকা। ৩৭. জাতীয় পতাকা : সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত। ৩৮. জাতীয় কবি : কাজী নজরুল ইসলাম। ৩৯. জাতীয় ধর্ম : ইসলাম। ৪০. জাতীয় শিশুপার্ক : শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা শিশু পার্ক। ৪১. জাতীয় খেলা : কাবাডি। # বাংলাদেশের জতীয় পতাকা ৪২. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কবে উত্তোলন করা হয়? ধ. ২ মার্চ, ১৯৭১। ৪৩. বাংলাদেগশের জাতীয় পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন করা হয়? ধ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র সমাবেশে (২ মার্চ, ১৯৭১)। ৪৪. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথমে কেমন ছিল? ধ. সবুজ বর্ণের মাঝে লাল বৃত্ত এবং লাল বৃত্তের মধ্যে সোনালী রংয়ের বাংলাদেশের মানচিত্র। ৪৫. কে প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন? ধ. তৎকালীন ছাত্রনেতা ডাকসু ভি.পি. আ.স.ম.আব্দুর রব। ৪৬. শেখ মুজিবর রহমান কবে, কোথায় প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন? ধ. ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ ধানমন্ডিতে তাঁর ৩২নং নিজ বাসভবনে। ৪৭. বাংলাদেশের বাইরে কোথায় সর্বপ্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। ধ. কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাই কমিশনে। ৪৮. কে কখন কলকাতাস্থ হাইকমিশনে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন? ধ. ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনের প্রধান জনাব এম, হোসেন আলী। ৪৯. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার বর্ণ কেমন ধ. গাঢ় সবুজের মধ্যে লাল বৃত্ত। ৫০. জাতীয় পতাকার রং এবং তাতে খচিত বৃত্তের তাৎপর্য কী? ধ. সবুজ বর্ণ তারুণ্যের উদ্দীপনা এবং গ্রাম বাংলার বিস্তৃত সবুজ পরিবেশের প্রতীক। লাল ভরাট বৃত্তটি রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ছিনিয়ে আনা স্বাধীনতার নতুন সূর্যের প্রতীক। ৫১. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার কে? ধ. প্রখ্যাত চিত্র শিল্পি মরহুম কামরুল হাসান। ৫২. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার মাপ কী? উত্তর: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ অনুযায়ী জাতীয় পতাকা মাপের সুনির্দিষ্ট বিবরণ নিম্নলিখিত: ‘জাতীয় পতাকা’ গাঢ় সবুজ রঙের হবে এবং ১০:৬ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের আয়তক্ষেত্রাকার সবুজ রঙের মাঝখানে একটি লাল বৃত্ত থাকিবে। লাল বৃত্তটি পতাকার দৈর্ঘ্যরে এক-পঞ্চমাংশ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট হবে। পতাকার দৈর্ঘ্যের নয়-বিংশতিতম অংশ হতে অঙ্কিত উলম্ব রেখা এবং পতাকার প্রস্থের মধ্যবর্তী বিন্দু হতে অঙ্কিত আনুভূমিক রেখার পরস্পর ছেদ বিন্দুতে বৃত্তের কেন্দ্র বিন্দু হবে। অর্থাৎ পতাকার দৈর্ঘ্যের বিশ ভাগের বাম দিকের নয় ভাগের শেষ বিন্দুর ওপর অঙ্কিত লম্ব এবং প্রস্থের দিকে মাঝখান বরাবর অঙ্কিত সরল রেখার ছেদ বিন্দু হলো বৃত্তের কেন্দ্র। পতাকার সবুজ পটভূমি হবে প্রতি হাজারে প্রোসিয়ন ব্রিলিয়ান্ট গ্রীন এইচ-২ আর এস ৫০ পার্টস এবং লাল বৃত্তাকার অংশ হবে প্রতি হাজারে প্রোসিয়ন ব্রিলিয়ান্ট অরেঞ্জ এইচ-২ আর এস ৬০ পার্টস পতাকা ব্যবহারের মাপ ভবনে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো— ১০ বাই ৬ ফুট (৩.০ বাই ১.৮ মিটার) ৫ বাই ৩ ফুট (১.৫২ বাই ০.৯১ মিটার) ২.৫ বাই ১.৫ ফুট (৭৬০ বাই ৪৬০ মিলিমিটার) মোটরগাড়িতে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো— ক) ১৫ বাই ৯ ইঞ্চি (৩৮০ বাই ২৩০ মিলিমিটার) (বড় গাড়ীর জন্য) খ) ১০ বাই ৬ ইঞ্চি (২৫০ বাই ১৫০ মিলিমিটার) (ছোট এবং মাঝারি আকারের গাড়ীর জন্য) আন্তর্জাতিক ও দ্বিপাক্ষিক অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য টেবিল পতাকার মাপ হল— ১০ বাই ৬ ইঞ্চি (২৫০ বাই ১৫০ মিলিমিটার) ব্যাখ্যা: পতাকার দৈর্ঘ্য ১০ ফুট হলে প্রস্থ হবে ৬ ফুট, লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে ২ ফুট, পতাকার দৈর্ঘ্যের সাড়ে ৪ ফুট ওপরে প্রস্থের মাঝ বরাবর অঙ্কিত আনুপাতিক রেখার ছেদ বিন্দু হবে লাল বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু।